শহীদ বুদ্ধিজীবী

একাত্তরের স্মারক—৩

খাবার খেয়ে, গান শুনে গুলি করে হত্যা

পাকিস্তানি সেনাদের আদর-আপ্যায়ন করে, গানবাজনা শুনিয়ে ভূপতিনাথ চক্রবর্তী ভেবেছিলেন, তাঁর বিপদ কেটে গেছে।

রাজধানীর মুক্তিযুুদ্ধ জাদুঘর গ্যালারিতে শহীদ ভূপতিনাথ চক্রবর্তী চৌধুরীর আঁকা দুটি চিত্রকর্ম

বিজয়ের পথ—১৪

চূড়ান্ত পরাজয়ের আগে বুদ্ধিজীবী হত্যা

মুক্তিযুদ্ধে বিজয় এসেছিল কঠিন পথে; অসংখ্য মানুষের ত্যাগে ও সংগ্রামে, নানা রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক উদ্যোগে। গুরুত্বপূর্ণ সেসব ঘটনা নিয়ে এ আয়োজন।

চূড়ান্ত পরাজয়ের আগে বুদ্ধিজীবী হত্যা

শহীদদের নামে সড়ক

নথিতে আছে, বাস্তবে নেই

কাগজে-কলমে বগুড়া শহরের সাতমাথা থেকে পার্ক রোড হয়ে ফুলতলা পর্যন্ত সড়কটির নাম শহীদ সাইফুল ইসলাম সড়ক। ১৯৭৪ সালের ৮ এপ্রিল এ সড়কের নামকরণ করে বগুড়া পৌরসভা। কিন্তু সড়কের কোথাও নেই নামফলক। শহরবাসীর কাছে ...

নথিতে আছে, বাস্তবে নেই

বুদ্ধিজীবী হত্যা

একজন ছিলেন ‘চিফ এক্সিকিউটর’, অন্যজন ‘অপারেশন ইনচার্জ’

মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২০১৩ সালের ৩ নভেম্বর দেওয়া রায়ে আশরাফুজ্জামানকে বুদ্ধিজীবী নিধন পরিকল্পনার ‘চিফ এক্সিকিউটর’ এবং মুঈনুদ্দীনকে ‘অপারেশন ইনচার্জ’ বলে ...

একজন ছিলেন ‘চিফ এক্সিকিউটর’, অন্যজন ‘অপারেশন ইনচার্জ’

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

১৯৭১ সালে জাতির চিরগৌরবের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের প্রাক্কালে এই দিনে (১৪ ডিসেম্বর) দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যার পৈশাচিকতায় মেতে উঠেছিল পাকিস্তানি হানাদার বর্বর সেনাবাহিনী। এই ...

বেদনার স্মৃতি নিয়ে ফিরে এল শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
বিজ্ঞাপন

করুণা কুমার চৌধুরী

করুণা কুমার চৌধুরী ছিলেন চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার জমিজুরির খ্যাতনামা এলএমএফ চিকিৎসক। বাড়িতেই ছিল তাঁর চেম্বারসহ বেশ বড় ডিসপেন্সারি। দূরদূরান্ত থেকে রোগীরা আসতেন। আবার প্রয়োজনে তিনি নিজেও সাইকেল ...

করুণা কুমার চৌধুরী

মনসুর রহমান সরকার

একাত্তরের এপ্রিলের প্রথম ভাগে রাজশাহীসহ আশপাশের উপজেলা শহরগুলোতে অবস্থান নেয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। তাদের উপস্থিতি, বন্দুকের গুলি আর বুটের শব্দে আতঙ্কিত মানুষ তখন ছুটছিল নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে। ...

মনসুর রহমান সরকার

কোরবান আলী

কোরবান আলী ছিলেন একজন গুণী মানুষ। পেশায় ছিলেন চিকিৎসক। ফরিদপুর জেলা বোর্ডের স্বাস্থ্য বিভাগে চাকরি করেছেন। অর্থবিত্তের প্রতি লোভ ছিল না। সাধারণ জীবন যাপন করতেন। সর্বশেষ কর্মস্থল ফরিদপুরের বোয়ালমারী ...

কোরবান আলী

শান্তিময় খাস্তগীর

বোয়ালখালী উপজেলার স্যার আশুতোষ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ শান্তিময় খাস্তগীর ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক। দেশের প্রতি এই চিরকুমার শিক্ষকের ছিল গভীর ভালোবাসা। ছাত্রদের উদ্বুদ্ধ করতেন দেশপ্রেমে। কলেজের ...

শান্তিময় খাস্তগীর

আবুল বাশার মহিউদ্দিন আহম্মদ

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাত থেকে রক্ষা পেলেও তাদের দোসর খুনি আলবদরের হাত থেকে রেহাই পাননি শিক্ষক আবুল বাশার মহিউদ্দিন আহম্মদ। বাজার করতে যাওয়ার সময় ধরে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় ...

আবুল বাশার মহিউদ্দিন আহম্মদ

প্রদীপ কুমার দাস

প্রদীপ কুমার দাস ছিলেন নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার হিরণপুর উচ্চবিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক। লেখাপড়া আর সামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড নিয়েই মেতে থাকতেন। একাত্তরের ১৬ আগস্ট দুপুরে স্কুল থেকে বের হয়ে পাশেই ...

প্রদীপ কুমার দাস

প্যারী মোহন আদিত্য

নাট্যকার, অভিনয়শিল্পী ও সৎসঙ্গ পত্রিকার সহসম্পাদক প্যারী মোহন আদিত্য মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে গোপনে যোগাযোগ রাখতেন। মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দিতেন এবং সহায়তা করতেন নানাভাবে। এ খবর গোপন থাকেনি। স্থানীয় ...

প্যারী মোহন আদিত্য
বিজ্ঞাপন

ধীরেন্দ্র চন্দ্র মজুমদার

ধীরেন্দ্র চন্দ্র মজুমদার ছিলেন নেত্রকোনার খ্যাতিমান আইনজীবী। আইন পেশার পাশাপাশি লেখালেখিসহ সামাজিক-সাংস্কৃতিক কাজ ও স্বদেশি আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন তিনি।

ধীরেন্দ্র চন্দ্র মজুমদার

মোহাম্মদ আলি

প্রতিদিনের মতো একাত্তরের ২৬ জুলাই রাতে তিন শিশুসন্তানকে নিয়ে সাংবাদিক মোহাম্মদ আলি ও মনোয়ারা বেগম দম্পতি ঘুমিয়ে ছিলেন তাঁদের মাটির ঘরে।

মোহাম্মদ আলি

আবদুল মালেক আকন্দ

আবদুল মালেক আকন্দ ছিলেন সম্ভাবনাময় কবি ও অভিনেতা। এলাকার সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের উদ্যমী আয়োজক। যাত্রাপালায় অভিনয় করে তিনি বৃহত্তর ময়মনসিংহ এলাকায় বেশ সুনাম কুড়িয়েছিলেন। ভালো আবৃত্তি করতেন। তবে তাঁর ...

আবদুল মালেক আকন্দ
বিজ্ঞাপন