বাহাদুরাবাদঘাট যুদ্ধ

আবদুল লতিফ মণ্ডল, বীর উত্তম

নভেম্বর মাস। আবদুল লতিফসহ মুক্তিযোদ্ধারা অস্ত্র কাঁধে এগিয়ে যেতে থাকেন তাদের লক্ষ্যস্থল অভিমুখে। নিঃশব্দে সমবেত হন তাঁরা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অবস্থানের অদূরে। লক্ষ্য, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে আক্রমণ ...

আবদুল লতিফ মণ্ডল, বীর উত্তম

মো. আবদুস শুকুর, বীর বিক্রম

মো. আবদুস শুকুরসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা নিঃশব্দে অবস্থান নিলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানের কাছে। মুক্তিযোদ্ধাদের পিঠে ও মাথায় কেমোফ্লেজ হিসেবে বাঁধা ধানের খড়, পাতাসহ ছোট ছোট ডাল। মো. ...

মো. আবদুস শুকুর, বীর বিক্রম

৩১ জুলাই ১৯৭১

কামালপুর সীমান্ত ঘাঁটিতে ভয়াবহ যুদ্ধ

ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহমদ (স্বাধীনতার পর বীর বিক্রম ও মেজর) ও ক্যাপ্টেন সালাহউদ্দিন মমতাজের (শহীদ, স্বাধীনতার পর বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত) নেতৃত্বে ১১ নম্বর সেক্টরের অধীন মুক্তিবাহিনীর দুটি দল ৩১ ...

কামালপুর সীমান্ত ঘাঁটিতে ভয়াবহ যুদ্ধ

হারিছ মিয়া, বীর প্রতীক

মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি প্রথমে যুদ্ধ করেন দিনাজপুর এলাকায়। পরে জেড ফোর্সের অধীনে যুদ্ধ করেন জামালপুরের বাহাদুরাবাদ, সিলেটের গোয়াইনঘাট, রাধানগর ও ছাতকসহ আরও কয়েকটি জায়গায়। তিনি ছিলেন নিয়মিত ...

হারিছ মিয়া, বীর প্রতীক

মো. আবদুল কুদ্দুস, বীর প্রতীক

মো. আবদুল কুদ্দুসসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা গোপনে এসেছেন বাংলাদেশের ভেতরে। তাঁদের অবস্থান ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে প্রায় ২৫ মাইল দূরে। একদিন রাতে তাঁরা গোপন অবস্থান থেকে বেরিয়ে পড়েন। পূর্বপরিকল্পনা ...

মো. আবদুল কুদ্দুস, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

মু শামসুল আলম, বীর প্রতীক

মু শামসুল আলম ১৯৭১ সালে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২৮ মার্চ তিনি একদল প্রতিরোধযোদ্ধা নিয়ে রাজশাহীর নন্দনগাছি সেতুর কাছে প্রতিরোধ গড়ে তুলে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একটি ...

মু শামসুল আলম, বীর প্রতীক

মালু মিয়া, বীর প্রতীক

সুরমা নদীর তীরে ছাতক। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১০-১১ মাইল দূরে তার অবস্থান। ১৯৭১ সালে ছাতক ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত ঘাঁটি। নিয়োজিত ছিল ৩১ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট, ১২ ফ্রন্টিয়ার ফোর্স, ইপিসিএএফ ও ...

মালু মিয়া, বীর প্রতীক

মমতাজ উদ্দিন, বীর প্রতীক

১৯৭১ সালের ২৯ নভেম্বর। মুক্তিবাহিনীর চারটি দল রওনা হলো টেংরাটিলার উদ্দেশে। একটি দলে আছেন মমতাজ উদ্দিন (মমতাজ মিয়া)। তিনি ও তাঁর সহযোদ্ধারা অবস্থান নিলেন টেংরাটিলার ডান পাশে। তাঁরা মূল আক্রমণকারী দল। ...

মমতাজ উদ্দিন, বীর প্রতীক

করম আলী হাওলাদার, বীর প্রতীক

জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত বাহাদুরাবাদ নৌবন্দর। ১৯৭১ সালে সেখানে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ঘাঁটি। প্রতিরক্ষায় নিয়োজিত ছিল ৩১ বালুচ রেজিমেন্ট। ৩১ জুলাই মুক্তিবাহিনীর একটি দল (তৃতীয় ...

করম আলী হাওলাদার, বীর প্রতীক

আনিসুর রহমান, বীর প্রতীক

হালকা শীতের রাতে মুক্তিযোদ্ধারা নেমে পড়লেন পানিতে। তাঁদের নেতৃত্বে আনিসুর রহমান। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ও গোলাবারুদ। সেগুলো নিয়ে ঠান্ডা পানির মধ্যে সাঁতরে যেতে থাকলেন সামনের দিকে। ...

আনিসুর রহমান, বীর প্রতীক

আলী নেওয়াজ, বীর প্রতীক

গভীর রাতে মুক্তিযোদ্ধাদের কয়েকটি দল একযোগে আক্রমণ চালায় দেওয়ানগঞ্জে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগীদের বিভিন্ন অবস্থানে। মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দলে আছেন আলী নেওয়াজ। তাঁরা আক্রমণ করলেন চিনিকল, থানা, ...

আলী নেওয়াজ, বীর প্রতীক

আলী আকবর মিজি, বীর প্রতীক

আলী আকবর মিজি প্রথমে রৌমারী, পরে দেওয়ানগঞ্জ ও বাহাদুরাবাদ এবং শেষে সিলেটে যুদ্ধ করেন। সিলেটের ছাতকের দক্ষিণে তাঁরা এক দিন টানা তিন ঘণ্টা যুদ্ধ করেন। যুদ্ধে সাতজন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়। একপর্যায়ে ...

আলী আকবর মিজি, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

আবুল কালাম, বীর প্রতীক

আবুল কালাম ১৯৭১ সালে কর্মরত ছিলেন দিনাজপুর ইপিআর সেক্টর হেডকোয়ার্টারে। কুঠিবাড়িতে ছিল তাঁদের হেডকোয়ার্টার। ২৬ মার্চ খুব ভোরে তাঁরা ঢাকার খবর পেয়ে যান। সে সময় সেক্টর হেডকোয়ার্টারে বাঙালি কোনো ...

আবুল কালাম, বীর প্রতীক

আবদুল জব্বার মিজি, বীর প্রতীক

আবদুল জব্বার মিজি ইপিআরে চাকরি করতেন। ১৯৭১ সালে কর্মরত ছিলেন রাজশাহী সেক্টর হেডকোয়ার্টারের অধীনে নওগাঁ উইংয়ে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি এতে যোগ দেন। জয়পুরহাট জেলার বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি ...

আবদুল জব্বার মিজি, বীর প্রতীক

ভুলু মিয়া, বীর বিক্রম

ভোর চারটার আগেই ভুলু মিয়া তাঁর দল নিয়ে অবস্থান নিলেন বাহাদুরাবাদ রেলঘাটের জংশন পয়েন্টে। তাঁরা কয়েকটি দলে একযোগে আক্রমণ করবেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বাহাদুরাবাদ ঘাট অবস্থানে। তাঁদের সবার নেতৃত্বে ...

ভুলু মিয়া, বীর বিক্রম
বিজ্ঞাপন