কসবা রেইড

খালেদ মোশাররফ, বীর উত্তম

মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই খালেদ মোশাররফ ঢাকা-কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া এলাকার ইপিআর সেনা, পুলিশ-আনসারসহ ছাত্র-যুবক ও সাধারণ জনতাকে সংগঠিত করেন। তাঁর দলে তাঁদের অন্তর্ভুক্ত করে বিরাট এক বাহিনী গড়েন। এ ...

খালেদ মোশাররফ, বীর উত্তম

৩১ জুলাই ১৯৭১

কামালপুর সীমান্ত ঘাঁটিতে ভয়াবহ যুদ্ধ

ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহমদ (স্বাধীনতার পর বীর বিক্রম ও মেজর) ও ক্যাপ্টেন সালাহউদ্দিন মমতাজের (শহীদ, স্বাধীনতার পর বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত) নেতৃত্বে ১১ নম্বর সেক্টরের অধীন মুক্তিবাহিনীর দুটি দল ৩১ ...

কামালপুর সীমান্ত ঘাঁটিতে ভয়াবহ যুদ্ধ

আবদুল হালিম, বীর বিক্রম

তীব্র শীত, অন্ধকার ও কুয়াশা উপেক্ষা করে একদল মুক্তিযোদ্ধা এগিয়ে চলেছেন। একটি উপদলের নেতৃত্বে আবদুল হালিম। নির্ধারিত সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানে শুরু হয় গোলাবর্ষণ। গোলা আসে পেছন ...

আবদুল হালিম, বীর বিক্রম

আবদুল হক, বীর বিক্রম

১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি। আবদুল হকসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা সমবেত হন সীমান্তে। তাঁদের লক্ষ্য পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কসবা প্রতিরক্ষা অবস্থানে আক্রমণ করা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অন্তর্গত কসবা। ...

আবদুল হক, বীর বিক্রম

হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, বীর প্রতীক

মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবীর চৌধুরী বর্তমানে কানাডায় বসবাস করেন। ১৯৭১ সালে তিনি যুদ্ধ করেন দুই নম্বর সেক্টরে। ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমীর পক্ষ থেকে তাঁর একটি সাক্ষাত্কার নেওয়া হয়। সেখানে তিনি বলেন: ‘১৭ মে ...

হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

সাইদুল হক, বীর প্রতীক

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন কসবা রেলস্টেশন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অন্তর্গত। মুক্তিযুদ্ধকালে এখানে অসংখ্য যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২৩ অক্টোবর সাইদুল হকসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা সেখানে আক্রমণ করেন।

সাইদুল হক, বীর প্রতীক

শহিদুল হক ভূঁইয়া, বীর প্রতীক

মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণ করলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অবস্থানে। তাঁদের সঙ্গে আছে মিত্রবাহিনীও। প্রচণ্ড যুদ্ধ চলতে থাকল। শহিদুল হক ভূঁইয়া মুক্তিবাহিনীর অবজারভার। তিনি দূরবর্তী স্থানে থাকা যৌথ বাহিনীর ...

শহিদুল হক ভূঁইয়া, বীর প্রতীক

মোহাম্মদ সিদ্দিক, বীর প্রতীক

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার লাতুমুড়া সীমান্ত এলাকা। ১৯৭১-এর ২২ জুন। সীমান্তের ওপারে থাকা মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দলের নেতা রাতে খবর পেলেন, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একটি দল চন্দ্রপুর-লাতুমুড়ার দিকে ...

মোহাম্মদ সিদ্দিক, বীর প্রতীক

মঙ্গল মিয়া, বীর প্রতীক

মুক্তিযোদ্ধারা দ্রুত অবস্থান নিলেন গাছপালা ও ঝোপঝাড়ের আড়ালে। মঙ্গল মিয়াসহ ৪০ জন মুক্তিযোদ্ধা। অদূরে রেলস্টেশন। সেই রেলস্টেশনের দিকে আসছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরাট একটি দল। মুক্তিযোদ্ধারা অপেক্ষা ...

মঙ্গল মিয়া, বীর প্রতীক

নাসির উদ্দিন, বীর প্রতীক

মুক্তিযোদ্ধারা সবাই প্রস্তুত। অধিনায়কের নির্দেশ পাওয়ামাত্র তাঁরা একযোগে ছুটে গিয়ে আক্রমণ চালাবেন পাকিস্তানি সেনাদের। তার আগে পাকিস্তানি সেনাদের ভীতসন্ত্রস্ত করার জন্য চলছে গোলাবর্ষণ। একটু পর ...

নাসির উদ্দিন, বীর প্রতীক

দেলোয়ার হোসেন, বীর প্রতীক

পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থান বেশ সুবিধাজনক স্থানে। বিপজ্জনক জেনেও মুক্তিযোদ্ধারা সেখানে আক্রমণ চালালেন। প্রচণ্ড যুদ্ধ চলতে থাকল। মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দলে আছেন দেলোয়ার হোসেন। সাহসের সঙ্গে ...

দেলোয়ার হোসেন, বীর প্রতীক

কাজী মোরশেদুল আলম, বীর প্রতীক

১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বেশির ভাগ এলাকা থেকে পশ্চাদপসরণ করেছে। সীমান্তের অল্প কিছু এলাকা এখনো তাদের দখলে। এ রকমই একটি এলাকা চণ্ডীদার। ...

কাজী মোরশেদুল আলম, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

এম হারুন-অর-রশিদ, বীর প্রতীক

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ার উত্তরে কালাছড়া চা-বাগান। ১৯৭১ সালে এখানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঘাঁটি করে। ৩ আগস্ট রাতে মুক্তিবাহিনীর দুটি দল (দুই কোম্পানি) এখানে আক্রমণ চালায়। এ আক্রমণে সার্বিক নেতৃত্ব ...

এম হারুন-অর-রশিদ, বীর প্রতীক

আবদুল লতিফ, বীর প্রতীক

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লা জেলার সীমান্তরেখায় সালদা নদী। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার অন্তর্গত। অদূরেই ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এখানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে ...

আবদুল লতিফ, বীর প্রতীক

আবদুল কুদ্দুস, বীর প্রতীক

১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি। রাতে আবদুল কুদ্দুসসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা সমবেত হন ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ভারতীয় এলাকায়। এপারে বাংলাদেশের কসবা থানার লাতুমুড়া। মুক্তিযোদ্ধাদের মূল লক্ষ্য অবশ্য ...

আবদুল কুদ্দুস, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন