আখাউড়া যুদ্ধ

মোস্তফা কামাল, বীরশ্রেষ্ঠ

মোস্তফা কামাল চাকরি করতেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। ২৭ মার্চ বিদ্রোহ করে যুদ্ধে যোগ দেন। প্রতিরোধযুদ্ধ করে আখাউড়ায় (গঙ্গাসাগর ও তাল শহর) প্রতিরক্ষা অবস্থান নেন। তাঁদের মূল ...

মোস্তফা কামাল, বীরশ্রেষ্ঠ

এ এন এম নূরুজ্জামান, বীর উত্তম

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পর ঢাকা থেকে অসংখ্য বাঙালি ইপিআর-আনসার-পুলিশ নরসিংদী জেলায় যান। এ এন এম নূরুজ্জামান নরসিংদীতে তাঁদের একাংশকে সংগঠিত করে কয়েক স্থানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধ ...

এ এন এম নূরুজ্জামান, বীর উত্তম

সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক

নির্ধারিত সময়ে ভারত থেকে শুরু হয় দূরপাল্লার গোলাবর্ষণ। চারদিকের মাটি কেঁপে ওঠে। গোলাবর্ষণ শেষ হওয়া মাত্র সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম সহযোদ্ধাদের নিয়ে সাহসের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়েন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওপর। ...

সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক

শাহজামান মজুমদার, বীর প্রতীক

কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা রাস্তায় গর্ত খোঁড়া শুরু করলেন। শাহজামান মজুমদারসহ বাকিরা থাকলেন সতর্ক প্রহরায়। গর্ত খোঁড়া শেষ করে তাতে অ্যান্টিট্যাংক মাইন বসিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা নিপুণভাবে মাটি ভরাট করলেন। এরপর ...

শাহজামান মজুমদার, বীর প্রতীক

মোবারক হুসেন মিয়া, বীর প্রতীক

মুক্তিবাহিনীর ৩ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধারা প্রস্তুত হতে থাকলেন চূড়ান্ত যুদ্ধের জন্য। একটি দলে আছেন মোবারক হুসেন মিয়া। আক্রমণের নির্ধারিত সময় ১ ডিসেম্বর মধ্যরাত। লক্ষ্যবস্তু আখাউড়া ও সংলগ্ন বিভিন্ন ...

মোবারক হুসেন মিয়া, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

মো. মতিউর রহমান, বীর প্রতীক

মুক্তিযুদ্ধের শুরুর দিকে এপ্রিল মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে পাঁচদোনায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বড় যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে নেতৃত্ব দেন মো. মতিউর রহমান। ...

মো. মতিউর রহমান, বীর প্রতীক

মো. জাহাঙ্গীর ওসমান ভূঁইয়া, বীর প্রতীক

তীব্র শীত। সন্ধ্যা হতে হতেই চারদিক কুয়াশাচ্ছন্ন। ঘোর অন্ধকার রাত। খালি চোখে দেড়-দুই হাত দূরেও কিছু চোখে পড়ে না। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধারা অবস্থান নিতে থাকলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানের ...

মো. জাহাঙ্গীর ওসমান ভূঁইয়া, বীর প্রতীক

মো. আবদুল মমিন, বীর প্রতীক

১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করলেও ঢাকা শহরের একটি অংশ (মিরপুর) তাদের সহযোগী অবাঙালিদের (বিহারি) দখলে থেকে যায়। এভাবে কেটে গেল আরও প্রায় দেড় মাস। অবাঙালিরা ...

মো. আবদুল মমিন, বীর প্রতীক

মিজানুর রহমান, বীর প্রতীক

মুক্তিযোদ্ধারা কয়েকটি দলে বিভক্ত। তাঁরা অবস্থান নিচ্ছেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানের কাছে। একটি দলে আছেন মিজানুর রহমান। তিনি একটি উপদলের (প্লাটুন) দলনেতা। তাঁদের সবার মধ্যে টানটান ...

মিজানুর রহমান, বীর প্রতীক

মনিরুল ইসলাম, বীর প্রতীক

সীমান্ত এলাকা থেকে কিছুটা দূরে কালাছড়া চা-বাগান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অন্তর্গত। ভারতে মুক্তিযোদ্ধা শিবিরে খবর এল, ওই চা-বাগানে একদল পাকিস্তানি সেনা অবস্থান নিয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের অধিনায়ক সেখানে ...

মনিরুল ইসলাম, বীর প্রতীক

তাজুল ইসলাম, বীর প্রতীক

মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে আখাউড়ায় ৩০ নভেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর ভয়াবহ যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর একটি দলে ছিলেন তাজুল ইসলাম। ৩ ডিসেম্বর তাঁরা আক্রমণ চালান আখাউড়ার পার্শ্ববর্তী আজমপুর ...

তাজুল ইসলাম, বীর প্রতীক

চাঁদ মিয়া, বীর প্রতীক

সহযোদ্ধাদের নিয়ে বীরত্বের সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাদের আক্রমণ মোকাবিলা করছেন চাঁদ মিয়া। এ সময় তাঁর চোখের সামনে গুলিবিদ্ধ হলেন তাঁর নিজের দলের অধিনায়ক। রণক্ষেত্রে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব তখন তাঁর ওপর। ...

চাঁদ মিয়া, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

এম হারুন-অর-রশিদ, বীর প্রতীক

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ার উত্তরে কালাছড়া চা-বাগান। ১৯৭১ সালে এখানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঘাঁটি করে। ৩ আগস্ট রাতে মুক্তিবাহিনীর দুটি দল (দুই কোম্পানি) এখানে আক্রমণ চালায়। এ আক্রমণে সার্বিক নেতৃত্ব ...

এম হারুন-অর-রশিদ, বীর প্রতীক

ইবনে ফজল বদিউজ্জামান, বীর প্রতীক

কুয়াশাচ্ছন্ন শীতের রাত। মাঝেমধ্যে ভেসে আসছে ঝিঁঝি পোকার ডাক। রাতে যুদ্ধবিরতির সময় পরিশ্রান্ত মুক্তিযোদ্ধারা বিশ্রাম নিচ্ছেন। কেউ আধা ঘুমে, কেউ জেগে, এ সময় হঠাত্ তাঁদের প্রতিরক্ষা অবস্থানে আক্রমণ ...

ইবনে ফজল বদিউজ্জামান, বীর প্রতীক

আবুল হাশেম, বীর প্রতীক

মুখোমুখি মুক্তিবাহিনী ও পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। মধ্যরাতে শুরু হলো প্রচণ্ড রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। মুক্তিযোদ্ধারা সংখ্যায় এক কোম্পানির মতো। ৯ নম্বর প্লাটুনে আছেন আবুল হাশেম। তাঁর দলনেতা সুবেদার আশরাফ আলী খান ...

আবুল হাশেম, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন