নেত্রকোনা

মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা

নেত্রকোণা জেলা

নেত্রকোণা জেলার উপজেলা সমূহ: বারহাট্টা, দুর্গাপুর, কেন্দুয়া, আটপাড়া, মদন, খালিয়াজুরী, কলমাকান্দা, মোহনগঞ্জ, পূর্বধলা, নেত্রকোণা সদর

নেত্রকোণা জেলা

ইসলাম উদ্দিন

এলাকায় যাত্রাপালা ও খেলাধুলার উদ্যমী আয়োজক ছিলেন ইসলাম উদ্দিন। নিজেও ছিলেন একজন সম্ভাবনাময় খেলোয়াড় ও অভিনেতা। যাত্রাপালায় অভিনয় করে এলাকায় সুনাম ছড়িয়ে পড়লেও প্রতিভার পূর্ণ বিকাশের সুযোগ পাননি তিনি।

ইসলাম উদ্দিন

রামচন্দ্র তালুকদার

রামচন্দ্র তালুকদার ছিলেন পল্লিচিকিৎসক। রাজনীতি-সচেতন ও সহজ প্রাণের এই চিকিৎসক নেত্রকোনা সদর উপজেলার লক্ষ্মীগঞ্জ ইউনিয়নের বিরামপুর বাজারে একটি ওষুধের দোকানে বসে এলাকাবাসীকে চিকিৎসা দিতেন। এ ছাড়া ...

রামচন্দ্র তালুকদার

ফ্ল্যাট বরাদ্দের তদন্ত হবে

যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নির্মাণ করা মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৮৪টি ফ্ল্যাটের বরাদ্দ নিয়ে জটিলতা নিরসন করতে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। শিগগির এই তদন্ত শুরু হবে বলে জানিয়েছে ...

ফ্ল্যাট বরাদ্দের তদন্ত হবে

মুক্তিযুদ্ধের মুহূর্ত

নিষ্ঠুর মহামারি ও মমতাময়ী রওশন

আমপাতি মেঘালয়ের একটি গ্রাম। ১৯৭১ সালে এটি হয়ে উঠেছিল ‘মিনি বাংলাদেশ’। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নির্যাতন থেকে বাঁচতে ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর ও নেত্রকোনার বহু মানুষ সীমান্ত পেরিয়ে আশ্রয় নেয় ভারতের ...

নিষ্ঠুর মহামারি ও মমতাময়ী রওশন
বিজ্ঞাপন

সুধীর চন্দ্র মজুমদার

একাত্তরের ২৭ মে। নেত্রকোনার সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সুধীর চন্দ্র মজুমদার গ্রামের বাড়ি ঠাকুরাকোনায় দুপুরের খাবার শেষে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। এমন সময় স্থানীয় চৌকিদারকে নিয়ে পাকিস্তানপন্থী কয়েকজন ...

সুধীর চন্দ্র মজুমদার

প্রদীপ কুমার দাস

প্রদীপ কুমার দাস ছিলেন নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার হিরণপুর উচ্চবিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক। লেখাপড়া আর সামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড নিয়েই মেতে থাকতেন। একাত্তরের ১৬ আগস্ট দুপুরে স্কুল থেকে বের হয়ে পাশেই ...

প্রদীপ কুমার দাস

ধীরেন্দ্র চন্দ্র মজুমদার

ধীরেন্দ্র চন্দ্র মজুমদার ছিলেন নেত্রকোনার খ্যাতিমান আইনজীবী। আইন পেশার পাশাপাশি লেখালেখিসহ সামাজিক-সাংস্কৃতিক কাজ ও স্বদেশি আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন তিনি।

ধীরেন্দ্র চন্দ্র মজুমদার

আবদুল মালেক আকন্দ

আবদুল মালেক আকন্দ ছিলেন সম্ভাবনাময় কবি ও অভিনেতা। এলাকার সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের উদ্যমী আয়োজক। যাত্রাপালায় অভিনয় করে তিনি বৃহত্তর ময়মনসিংহ এলাকায় বেশ সুনাম কুড়িয়েছিলেন। ভালো আবৃত্তি করতেন। তবে তাঁর ...

আবদুল মালেক আকন্দ

হেমচন্দ্র সেন

রাজনীতি–সচেতন ও সংস্কৃতিমান মানুষ ছিলেন হেম চন্দ্র সেন। পেশায় আইনজীবী, নেত্রকোনার নামকরা মোক্তার ছিলেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবার নিয়ে শহরের বাসা ছেড়ে অবস্থান করছিলেন এক আত্মীয়ের বাড়িতে।

হেমচন্দ্র সেন

আবদুল আওয়াল

নেত্রকোনার দুর্গাপুরের মহারাজা কুমুদ চন্দ্র মেমোরিয়াল (এমকেসিএম) পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল আওয়াল ছিলেন সংবেদনশীল সরল মনের মানুষ। প্রশাসনিক কাজের দক্ষতা তাঁর যেমন ছিল, তেমনি ছাত্রদের ...

আবদুল আওয়াল

শ্রী অখিল চন্দ্র সেন

পরোপকারী, সদালাপী স্বভাবের মানুষ ছিলেন আইনজীবী শ্রী অখিল চন্দ্র সেন। পাকিস্তানপন্থী মুসলিম লীগের চিহ্নিত কয়েকজন নেতা ও রাজাকার একাত্তরের ৭ আগস্ট রাত ১১টার দিকে নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকার বাসা ...

শ্রী অখিল চন্দ্র সেন
বিজ্ঞাপন

বদিউজ্জামান মুক্তা

বিএ পাস করেই একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার পেশা বেছে নেন নেত্রকোনা সদর উপজেলার নরেন্দ্রনগর গ্রামের বদিউজ্জামান মুক্তা। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি সরাসরি এতে অংশ নেন

বদিউজ্জামান মুক্তা

মিহির কুমার সেন

‘গরিবের চিকিৎসক’ বলে খ্যাতি ছিল নেত্রকোনার মিহির কুমার সেনের। রাজনীতিসচেতন ও সংস্কৃতিমান মানুষ ছিলেন তিনি। নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়ায় বেশ বড় পৈতৃকবাড়ি তাঁর। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে অনেকের মতো তাঁরাও ...

মিহির কুমার সেন

মো. আরজ আলী

নেত্রকোনা কলেজের দর্শনের প্রভাষক ছিলেন মো. আরজ আলী। একাত্তরের ১৩ আগস্ট পাকিস্তানি সেনারা কলেজের শিক্ষক হোস্টেল থেকে তাঁকে আটক করে তাদের ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সেনারা ১৬ আগস্ট তাঁকে হত্যা করে। এর আগে ...

মো. আরজ আলী
বিজ্ঞাপন