এস ফোর্স

এস ফোর্স

সর্বাধিনায়ক: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ মার্চ ১৯২০ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) প্রতিরক্ষামন্ত্রী: তাজউদ্দীন আহমদ (২৩ জুলাই ১৯২৫ - ৩ নভেম্বর ১৯৭৫) প্রধান সেনাপতি: কর্নেল (জেনারেল) মুহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী ...

এস ফোর্স

শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের শেষ চিঠি

যেকোনো যুদ্ধ, যত নৈতিক বা অনৈতিক হোক না কেন, যুদ্ধরত সৈনিকদের দাঁড় করিয়ে দেয় মৃত্যুর দুয়ারে। এটা বাস্তব যে, যুদ্ধে সবাই মরে না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একটি সমীক্ষা থেকে দেখা যায়, ১৫ হাজার উড়ন্ত গুলির ...

শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের শেষ চিঠি

আত্মসমর্পণের টেবিল

১২ ডিসেম্বর আমার অধীন মুক্তিযোদ্ধা দলের একাংশ দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার লালপুর হয়ে মেঘনা নদী অতিক্রম করে রায়পুরায় পৌঁছায়। আমি আমার হেডকোয়ার্টার দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে রাখি।

আত্মসমর্পণের টেবিল

১৯৭১

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের কালে একদিকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পরিকল্পিত গণহত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের এবং অন্যদিকে স্বাধীনতালাভের মরণপ্রয়াসের যে-বিপুল কর্মযজ্ঞ চলেছিল, তার কথা মনে হলে বিস্ময় জাগে। ...

১৯৭১

মো. আজিজুর রহমান, বীর উত্তম

মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেয় শেরপুর-সাদিপুরে। তারা এখানে অবস্থান নিয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত প্রতিরোধযুদ্ধ করে। এই দলের ...

মো. আজিজুর রহমান, বীর উত্তম
বিজ্ঞাপন

কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ, বীর উত্তম

১৯৭১ সালে কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ (কে এম সফিউল্লাহ) পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন। এর অবস্থান ছিল জয়দেবপুরে। ২৮ মার্চ তিনি বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধে ...

কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ, বীর উত্তম

এ এন এম নূরুজ্জামান, বীর উত্তম

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পর ঢাকা থেকে অসংখ্য বাঙালি ইপিআর-আনসার-পুলিশ নরসিংদী জেলায় যান। এ এন এম নূরুজ্জামান নরসিংদীতে তাঁদের একাংশকে সংগঠিত করে কয়েক স্থানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধ ...

এ এন এম নূরুজ্জামান, বীর উত্তম

রফিকুল ইসলাম, বীর বিক্রম

মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে আখাউড়ার পতনের পর রফিকুল ইসলামসহ মুক্তিযোদ্ধারা অগ্রসর হন চান্দুরা অভিমুখে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার অন্তর্গত চান্দুরা। মুক্তিযোদ্ধাদের এই অগ্রাভিযানে সামনে ছিল ...

রফিকুল ইসলাম, বীর বিক্রম

জনাব আলী, বীর বিক্রম

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রতিরোধযুদ্ধ শেষে জনাব আলীসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেন মনতলায়। তেলিয়াপাড়া দখল করার পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী সর্বশক্তি নিয়োগ করে মনতলা দখলের জন্য। এখানে ছিল ...

জনাব আলী, বীর বিক্রম

সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক

নির্ধারিত সময়ে ভারত থেকে শুরু হয় দূরপাল্লার গোলাবর্ষণ। চারদিকের মাটি কেঁপে ওঠে। গোলাবর্ষণ শেষ হওয়া মাত্র সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম সহযোদ্ধাদের নিয়ে সাহসের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়েন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওপর। ...

সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক

সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমেদ, বীর প্রতীক

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চিকিত্সার বন্দোবস্ত ছিল না। পরে আহত ও অসুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিত্সাসেবার জন্য মুক্তিবাহিনীর পক্ষ থেকে স্থাপন করা হয় অস্থায়ী হাসপাতাল বা ...

সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমেদ, বীর প্রতীক

সামসুল আলম সিদ্দিকী, বীর প্রতীক

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধে সামসুল আলম সিদ্দিকীসহ (এস এ সিদ্দিকী) একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেন শেরপুর-সাদিপুরে। সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার সংযোগস্থল। ৮ ...

সামসুল আলম সিদ্দিকী, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

শহীদ উল্লাহ, বীর প্রতীক

তীব্র শীত, অন্ধকার ও কুয়াশার বাধা উপেক্ষা করে মুক্তিযোদ্ধারা এগিয়ে যেতে থাকলেন সামনে। তাঁরা কয়েকটি দলে বিভক্ত। একটি দলে আছেন শহীদ উল্লাহ। রাত আনুমানিক ১১টা। তাঁরা সমবেত হলেন সিঙ্গারবিলের অদূরে। ...

শহীদ উল্লাহ, বীর প্রতীক

মোহাম্মদ আবদুল মতিন, বীর প্রতীক

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর থেকে সিলেটমুখী সড়কের ১৮ মাইল পরই মাধবপুর। হবিগঞ্জ জেলার (১৯৭১ সালে মহকুমা) অন্তর্গত। মুক্তিযুদ্ধকালে ২৮ এপ্রিল এখানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিবাহিনীর যে যুদ্ধ হয়, ...

মোহাম্মদ আবদুল মতিন, বীর প্রতীক

মো. মোজাম্মেল হক, বীর প্রতীক

মুক্তিযোদ্ধারা সফলভাবে রেলসেতু ধ্বংস করেছেন। কয়েক দিন পর একদিন খবর এল, পাকিস্তানি সেনারা সেই সেতু মেরামত শুরু করেছে। ভারতে মুক্তিযোদ্ধা শিবিরে সিদ্ধান্ত হলো, পাকিস্তানি সেনাদের ওই প্রচেষ্টা যেকোনো ...

মো. মোজাম্মেল হক, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন