The Acting President, the Prime Minister, and all the cabinet ministers were present. To Secretary of the G. A Department attended by special invitation. The Cabinet Secretary was present.
দিল্লিতে ৯ ডিসেম্বর রাতে ঘোষণা করা হয়, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কী রণকৌশল গ্রহণ করা যেতে পারে, তা নিয়ে গত কয়েক দিন আলাপ-আলোচনার পর ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে চুক্তি হয়েছে। এর মাধ্যমে একটি সামরিক যুদ্ধ ...
দিল্লিতে একজন সরকারি মুখপাত্র ৮ ডিসেম্বর বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব কোনো চাপের মুখেই ভারত মানবে না। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশ সরকারকে ভারত একটি ...
১৯ নভেম্বর ভারতের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ রাজ৵সভায় বাংলাদেশ সরকারকে স্বীকৃতি এবং মুক্তিবাহিনীকে যথাসম্ভব সাহায্যের জন্য নতুন করে আবার দাবি জানানো হয়। রাজ্যসভায় সিপিআই সদস্য জি এম সরদেশাই বাংলাদেশ ...
স্বাধীন বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১৯ অক্টোবর বলেন, বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশ প্রশ্নে ইয়াহিয়া চক্রের সঙ্গে কোনো মীমাংসায় আসবে না। একজন বাঙালি জীবিত থাকলেও মুক্তিযুদ্ধ চলবে।
ইরানে রাজতন্ত্রের আড়াই হাজার বছর পূর্তি উপলক্ষে সেখানে সফররত পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ১৫ অক্টোবর সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট নিকোলাই পদগোর্নি, যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো এবং ...
যেহেতু একটি সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য ১৯৭০ সনের ৭ই ডিসেম্বর হইতে ১৯৭১ সনের ১৭ই জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়,
এবং
যেহেতু এই নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ ...
বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর প্রথম ওয়ার কোর্সের নবীন সেনা কর্মকর্তাদের পাসিং আউট হয় ৯ অক্টোবর। টানা কয়েক সপ্তাহ প্রশিক্ষণ শেষে পাসিং আউটের মাধ্যমে কমিশন্ড লাভ করেন ওয়ার কোর্সের ক্যাডেটরা। ৬১ জন তরুণ যোদ্ধা ...
বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ২৫ সেপ্টেম্বর স্বাধীন বাংলা বেতারে দেওয়া এক ভাষণে বলেন, বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীকে নৌ ও বিমান দিয়ে সাজানো হচ্ছে।
৫ আগস্ট ১৯৭১-এ পাকিস্তানের তথ্য ও জাতীয়বিষয়ক মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক মহলকে ‘পূর্ব পাকিস্তানের প্রকৃত ঘটনা’ জানানোর জন্য পূর্ব পাকিস্তান সংকট শিরোনামে একটি শ্বেতপত্র পুস্তকাকারে প্রকাশ করে।
এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকারের সাক্ষাত্কার
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার মুক্তিবাহিনীর উপপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের অব্যবহিত আগে তিনি ছিলেন পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর দ্বিতীয় ...
১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবস উপলক্ষে ঢাকায় আন্তবাহিনীর কুচকাওয়াজ হওয়ার কথা ছিল। আমাকে তার প্যারেড কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২৬ ফেব্রুয়ারি হঠাত্ খবর পেলাম, ওই প্যারেড বাতিল করা হয়েছে