সেক্টর ৩

সেক্টর ৩

৬৬৯৩ নিয়মিত সৈন্য এবং ২৫০০০ গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ৩১৬৯৩ জন, সাব-সেক্টর ৭টি

সেক্টর ৩

বাংলাদেশ

বিজয় অভিযান

ভারতীয় গার্ডস রেজিমেন্টের নেতৃত্বে ৩১১তম মাউন্টেন ব্রিগেড কলামটি নরসিংদী-ডেমরা-তারাব সড়ক ধরে ঢাকার দিকে রওনা হয়। আমার ‘এস’ ফোর্স ও ৩ নম্বর সেক্টরের বাহিনীসহ নরসিংদী-ভুলতা-মুড়াপাড়ার পথ ধরে ...

বিজয় অভিযান

৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৭১

শরণার্থী নিয়ে মতৈক্য গ্রোমিকো ও রজার্সের

সোভিয়েত ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রে গ্রোমিকো এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম রজার্স ৩০ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে বার্ষিক আলোচনাকালে বাংলাদেশের শরণার্থী সমস্যা সম্পর্কে একমত হন। ভারতে ...

শরণার্থী নিয়ে মতৈক্য গ্রোমিকো ও রজার্সের

২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১

মুক্তিযোদ্ধাদের চালনা বন্দরে অভিযান

মুক্তিবাহিনীর নৌ কমান্ডোরা ২৪ সেপ্টেম্বর চালনা বন্দরে মাইন বিস্ফোরণ ঘটিয়ে একটি বিদেশি জাহাজ ক্ষতিগ্রস্ত করেন। জাহাজটি যুক্তরাষ্ট্র থেকে খাদ্যশস্য নিয়ে এসেছিল।

মুক্তিযোদ্ধাদের চালনা বন্দরে অভিযান

১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৭১

কমনওয়েলথ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে ১৩ সেপ্টেম্বর সপ্তদশ কমনওয়েলথ সংসদীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে আলোচ্যসূচিতে না থাকলেও কয়েকজন প্রতিনিধি বাংলাদেশ প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন।

কমনওয়েলথ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ
বিজ্ঞাপন

কুমিল্লা দখলের লড়াই

মোহাম্মদ আইনউদ্দিন (বীর প্রতীক) ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কুমিল্লা সেনানিবাস থেকে পালিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবস্থানরত চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। তখন তিনি পাকিস্তান সামরিক ...

কুমিল্লা দখলের লড়াই

মো. আজিজুর রহমান, বীর উত্তম

মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেয় শেরপুর-সাদিপুরে। তারা এখানে অবস্থান নিয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত প্রতিরোধযুদ্ধ করে। এই দলের ...

মো. আজিজুর রহমান, বীর উত্তম

কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ, বীর উত্তম

১৯৭১ সালে কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ (কে এম সফিউল্লাহ) পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন। এর অবস্থান ছিল জয়দেবপুরে। ২৮ মার্চ তিনি বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধে ...

কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ, বীর উত্তম

এ এন এম নূরুজ্জামান, বীর উত্তম

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পর ঢাকা থেকে অসংখ্য বাঙালি ইপিআর-আনসার-পুলিশ নরসিংদী জেলায় যান। এ এন এম নূরুজ্জামান নরসিংদীতে তাঁদের একাংশকে সংগঠিত করে কয়েক স্থানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধ ...

এ এন এম নূরুজ্জামান, বীর উত্তম

রফিকুল ইসলাম, বীর বিক্রম

মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে আখাউড়ার পতনের পর রফিকুল ইসলামসহ মুক্তিযোদ্ধারা অগ্রসর হন চান্দুরা অভিমুখে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার অন্তর্গত চান্দুরা। মুক্তিযোদ্ধাদের এই অগ্রাভিযানে সামনে ছিল ...

রফিকুল ইসলাম, বীর বিক্রম

জনাব আলী, বীর বিক্রম

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রতিরোধযুদ্ধ শেষে জনাব আলীসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেন মনতলায়। তেলিয়াপাড়া দখল করার পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী সর্বশক্তি নিয়োগ করে মনতলা দখলের জন্য। এখানে ছিল ...

জনাব আলী, বীর বিক্রম

খন্দকার মতিউর রহমান, বীর বিক্রম

সকালেই চারদিকে রাষ্ট্র হয়ে গেল, রংপুর থেকে আসা পাকিস্তানি সেনারা শহরের উপকণ্ঠ থেকে পালিয়ে গেছে। সারা শহরে আনন্দের ঢেউ। এরপর প্রতিরোধযুদ্ধরত ইপিআর সদস্যরা সমবেত হলেন শহরের সার্কিট হাউসে। তাঁদের একটি ...

খন্দকার মতিউর রহমান, বীর বিক্রম
বিজ্ঞাপন

আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, বীর বিক্রম

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালে ১৩-১৪ এপ্রিল আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম (এ এস এম নাসিম) তাঁর সহযোদ্ধাদের নিয়ে আশুগঞ্জে (রিয়ার) প্রতিরক্ষা অবস্থানে ছিলেন। তখন পর্যন্ত আশুগঞ্জ মুক্ত ছিল। দখলের জন্য পাকিস্তানি ...

আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, বীর বিক্রম

সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক

নির্ধারিত সময়ে ভারত থেকে শুরু হয় দূরপাল্লার গোলাবর্ষণ। চারদিকের মাটি কেঁপে ওঠে। গোলাবর্ষণ শেষ হওয়া মাত্র সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম সহযোদ্ধাদের নিয়ে সাহসের সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়েন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওপর। ...

সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক

সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমেদ, বীর প্রতীক

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চিকিত্সার বন্দোবস্ত ছিল না। পরে আহত ও অসুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিত্সাসেবার জন্য মুক্তিবাহিনীর পক্ষ থেকে স্থাপন করা হয় অস্থায়ী হাসপাতাল বা ...

সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমেদ, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন