মো. আবদুস শুকুরসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা নিঃশব্দে অবস্থান নিলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানের কাছে। মুক্তিযোদ্ধাদের পিঠে ও মাথায় কেমোফ্লেজ হিসেবে বাঁধা ধানের খড়, পাতাসহ ছোট ছোট ডাল। মো. ...
দুপুর থেকে শুরু হয়ে যায় প্রচণ্ড যুদ্ধ। মো. আবু তাহের ও তাঁর সহযোদ্ধারা আক্রমণ চালান পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ছাতকের প্রতিরক্ষা অবস্থানে। সুরমা নদীর তীরে ছাতক। প্রথমে মুক্তিবাহিনীর আলফা দল ১৪ অক্টোবর ...
সুরমা নদীর তীরে ছাতক। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১০-১১ মাইল দূরে তার অবস্থান। ১৯৭১ সালে ছাতক ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত ঘাঁটি। নিয়োজিত ছিল ৩১ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট, ১২ ফ্রন্টিয়ার ফোর্স, ইপিসিএএফ ও ...
১৯৭১ সালের ২৯ নভেম্বর। মুক্তিবাহিনীর চারটি দল রওনা হলো টেংরাটিলার উদ্দেশে। একটি দলে আছেন মমতাজ উদ্দিন (মমতাজ মিয়া)। তিনি ও তাঁর সহযোদ্ধারা অবস্থান নিলেন টেংরাটিলার ডান পাশে। তাঁরা মূল আক্রমণকারী দল। ...
খন্দকার সাইদুর রহমান ও তাঁর সহযোদ্ধারা এফইউপিতে পৌঁছে অ্যাসল্ট ফরমেশন তৈরির আগেই শুরু হলো গোলাবর্ষণ। সেই গোলার কিছু অংশ তাঁদের ওপর এসে পড়তে থাকে। অন্যদিকে মুষলধারে বৃষ্টি। এতে তাঁদের মধ্যে একধরনের ...
গভীর রাতে মুক্তিযোদ্ধাদের কয়েকটি দল একযোগে আক্রমণ চালায় দেওয়ানগঞ্জে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগীদের বিভিন্ন অবস্থানে। মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দলে আছেন আলী নেওয়াজ। তাঁরা আক্রমণ করলেন চিনিকল, থানা, ...
আবুল কালাম ১৯৭১ সালে কর্মরত ছিলেন দিনাজপুর ইপিআর সেক্টর হেডকোয়ার্টারে। কুঠিবাড়িতে ছিল তাঁদের হেডকোয়ার্টার। ২৬ মার্চ খুব ভোরে তাঁরা ঢাকার খবর পেয়ে যান। সে সময় সেক্টর হেডকোয়ার্টারে বাঙালি কোনো ...
সালুটিকর সিলেট জেলার অন্তর্গত। শহর থেকে সাত কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে। নবাটিলার দক্ষিণ দিক ঘেঁষে বিমানঘাঁটি এলাকা। সালুটিকরে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত এক প্রতিরক্ষাব্যূহ। মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত ...