ফ্রান্স

ফ্রান্স

১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১

বুদ্ধিজীবী নিধনযজ্ঞ

মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলীর পরিকল্পনায় আলবদর, আলশামস ও রাজাকার বাহিনী দেশের শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবীদের ঢাকার রায়েরবাজার, মিরপুর, মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন বধ্যভূমিতে নিয়ে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ডে নেতৃত্ব দেন ...

বুদ্ধিজীবী নিধনযজ্ঞ

৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১

বাংলাদেশকে ভারতের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি

বাংলাদেশকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ৬ ডিসেম্বর ভারত স্বীকৃতি দেয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাঁদের সংসদে এ ঘোষণা দেন। পরে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদকে চিঠি দিয়ে ...

বাংলাদেশকে ভারতের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি

৩ ডিসেম্বর ১৯৭১

পাকিস্তানের আক্রমণ, সর্বাত্মক যুদ্ধের সূচনা

একাত্তরের ৩ ডিসেম্বর পাকিস্তান বিমানবাহিনী বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা ১৭ মিনিটে ভারতের অমৃতসর, পাঠানকোট, শ্রীনগর, যোধপুর, আগ্রাসহ সাতটি স্থানে অতর্কিতে একযোগে হামলা চালায়। এরপর রাত আটটায় জম্মু ও কাশ্মীরে ...

পাকিস্তানের আক্রমণ, সর্বাত্মক যুদ্ধের সূচনা

২৪ নভেম্বর ১৯৭১

বাংলাদেশের স্বীকৃতি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক

ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ২৪ নভেম্বর দেশটির আইনসভার নিম্নকক্ষ লোকসভায় বিরোধী নেতাদের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বীকৃতি নিয়ে বৈঠকে করেন। বিরোধী নেতা গোরে মারারি ইন্দিরা গান্ধীকে বলেন, ৬ ডিসেম্বরের ...

 বাংলাদেশের স্বীকৃতি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক

একটি দুঃসাহসিক পলায়ন

এই অভিযান শুরু ফ্রান্সের তুঁল নৌবন্দর থেকে। কোনো রোমাঞ্চকর গল্প নয়। তবে সেই তুঁল থেকে স্পেন, ইতালি, সুইজারল্যান্ড, ভারত হয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকবলিত বাংলাদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত ঘটনাপ্রবাহ যেভাবে ...

একটি দুঃসাহসিক পলায়ন
বিজ্ঞাপন

নেভাল কমান্ডো অপারেশন (এক্স)

একাত্তরের এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে ভারতীয় নৌবাহিনীর গোয়েন্দা পরিদপ্তরের পরিচালক ক্যাপ্টেন (পরে রিয়ার অ্যাডমিরাল) মিহির কুমার রায় ফ্রান্স থেকে পালিয়ে আসা আটজন বাঙালি নৌসেনাকে নিউক্লিয়াস ধরে ...

নেভাল কমান্ডো অপারেশন (এক্স)

৯ নভেম্বর, ১৯৭১

ভারতের কাছাকাছি অবস্থান ফ্রান্সের

ফ্রান্স ৯ নভেম্বর ভারতকে জানায়, বাংলাদেশ পরিস্থিতি সম্পর্কে তাদের অবস্থান ভারতের খুবই কাছাকাছি। ভারত উপমহাদেশে উত্তেজনা প্রশমনের জন্য ফ্রান্স কূটনৈতিকভাবে সাহায্য করবে।

ভারতের কাছাকাছি অবস্থান ফ্রান্সের

৩০ অক্টোবর ১৯৭১

ফ্রান্স-সোভিয়েত যৌথ ঘোষণায় বাংলাদেশ

পূর্ববঙ্গ পরিস্থিতির দ্রুত রাজনৈতিক সমাধান হবে বলে ৩০ অক্টোবর যৌথ ঘোষণায় আশা প্রকাশ করে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ফ্রান্স। সোভিয়েত নেতা লিওনিদ ব্রেজনেভ এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জর্জ পম্পিদু স্বাক্ষরিত যৌথ ...

ফ্রান্স-সোভিয়েত যৌথ ঘোষণায় বাংলাদেশ

২৭ অক্টোবর ১৯৭১

সমাজতান্ত্রিক দেশের অস্ত্র মুক্তিবাহিনীতে

দিল্লি ও কলকাতার কূটনৈতিক সূত্র ২৭ অক্টোবর সাংবাদিকদের জানায়, ইউরোপের তিনটি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র মুক্তিবাহিনীকে অস্ত্রশস্ত্র পাঠাচ্ছে। দুই মাস ধরে এসব অস্ত্র মুক্তিবাহিনীর কাছে আসছে। সম্প্রতি ...

সমাজতান্ত্রিক দেশের অস্ত্র মুক্তিবাহিনীতে

২৫ অক্টোবর ১৯৭১

বেলজিয়াম ইতিবাচক বাংলাদেশ নিয়ে

বেলজিয়ামের পক্ষ থেকে সেখানে সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে ২৫ অক্টোবর জানানো হয়, সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে কোনো সামরিক সরঞ্জাম পাকিস্তানকে সরবরাহ করা হয়নি। ন্যাটোর উদ্বৃত্ত অস্ত্রও ...

বেলজিয়াম ইতিবাচক বাংলাদেশ নিয়ে

২৪ অক্টোবর ১৯৭১

কূটনৈতিক সফরে ইন্দিরা গান্ধী

বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে বিদেশি নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ২৪ অক্টোবর পাশ্চাত্য দেশগুলোতে তাঁর তিন সপ্তাহের সফর শুরু করেন। সকালে তিনি দিল্লি থেকে বেলজিয়ামের রাজধানী ...

কূটনৈতিক সফরে ইন্দিরা গান্ধী

১৭ অক্টোবর ১৯৭১

সোভিয়েত ইউনিয়নের কঠোর হুঁশিয়ারি

দিল্লিতে একটি কূটনৈতিক সূত্র ১৭ অক্টোবর সাংবাদিকদের জানায়, ভারতের বিরুদ্ধে কোনো হঠকারী সামরিক অভিযানের ব্যাপারে সোভিয়েত ইউনিয়ন পাকিস্তানকে কঠোরভাবে সতর্ক করে দিয়েছে। তেহরানে সোভিয়েত ইউনিয়নের ...

সোভিয়েত ইউনিয়নের কঠোর হুঁশিয়ারি
বিজ্ঞাপন

পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ দুঃখী বাংলাদেশে

২০০৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমাদের ৩২তম বিজয় দিবসের প্রাক্কালে এক দুঃসময়ের কালপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে আমাদের জাতীয় জীবনের ওপর দিয়ে। চারদিকে খারাপ খবর। ১৯ নভেম্বর চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ৭০ বছর বয়স্ক তেজেন্দ্র ...

পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ দুঃখী বাংলাদেশে

২০০৮-এর ১৬ ডিসেম্বরের আশায়

বহু যুগ পরে বাংলাদেশের মানুষ একটি স্লোগানকে বড় আপন করে নিল: বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো। নিজের দেশের জন্য, নিজেদের স্বাধীনতার জন্য সেই অস্ত্রধারণ ছিল বড় চমকপ্রদ ঘটনা।

২০০৮-এর ১৬ ডিসেম্বরের আশায়

খুঁজে পাওয়া সোনার ছেলে

তখনো আমার জ্ঞান আছে। দেখলাম আমার ডান হাত ক্রমশ ঝুলে পড়ছে নিচের দিকে। একজন হাবিলদার তার লুঙ্গি ছিঁড়ে রক্ত বন্ধ করার চেষ্টা করছে... গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর আমাকে গরুর গাড়িতে নিয়ে যায়।

খুঁজে পাওয়া সোনার ছেলে
বিজ্ঞাপন