এলএমজি

হামিদুর রহমান, বীরশ্রেষ্ঠ

রাতে হামিদুর রহমানসহ মুক্তিযোদ্ধারা ভারত থেকে বাংলাদেশের ভেতরে আসেন। সমবেত হন এফইউপিতে। তাঁরা ছিলেন কয়েকটি দলে (কোম্পানি) বিভক্ত। ৬০০ গজ দূরে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষাব্যূহ। আনুমানিক ...

হামিদুর রহমান, বীরশ্রেষ্ঠ

মোস্তফা কামাল, বীরশ্রেষ্ঠ

মোস্তফা কামাল চাকরি করতেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। ২৭ মার্চ বিদ্রোহ করে যুদ্ধে যোগ দেন। প্রতিরোধযুদ্ধ করে আখাউড়ায় (গঙ্গাসাগর ও তাল শহর) প্রতিরক্ষা অবস্থান নেন। তাঁদের মূল ...

মোস্তফা কামাল, বীরশ্রেষ্ঠ

মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, বীরশ্রেষ্ঠ

মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর তাঁর দলের সহযোদ্ধাদের নিয়ে রাতেই মহানন্দা অতিক্রম করে অবস্থান নেন রেহাইচরে। মুক্তিযোদ্ধাদের বাকি দুই দলের একটি বালিয়াডাঙ্গায় নদী অতিক্রম করে অবস্থান ...

মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, বীরশ্রেষ্ঠ

গোলাম মোস্তফা খান, বীর বিক্রম

গোলাম মোস্তফারা নিঃশব্দে এফইউপিতে সমবেত হন। এর অদূরেই ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ঘাঁটি। তাঁদের সমন্বিত আক্রমণে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অগ্রবর্তী প্রতিরক্ষায় ফাটল ধরে। এরপর পাকিস্তানিরা দ্বিতীয় ...

গোলাম মোস্তফা খান, বীর বিক্রম

আবুল কালাম আজাদ, বীর বিক্রম

ফেনী জেলার পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া সমন্বয়ে বিলুনিয়া। তিন দিকে ভারতের সীমান্ত। ১৯৭১ সালের ৪ নভেম্বর সকাল থেকে বিলুনিয়ায় কয়েক দিন ধরে একটানা যুদ্ধ হয়। এ যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর কয়েকটি দল অংশ নেয়। ৪ নভেম্বর ...

আবুল কালাম আজাদ, বীর বিক্রম
বিজ্ঞাপন

আবদুস সাত্তার, বীর বিক্রম

যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার অন্তর্গত যাদবপুর-রাজাপুর। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এই এলাকায় নিয়মিত টহল দিত। তাদের মূল লক্ষ্য ছিল, ভারত থেকে যাতে মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ ...

আবদুস সাত্তার, বীর বিক্রম

আবদুল হালিম, বীর বিক্রম

তীব্র শীত, অন্ধকার ও কুয়াশা উপেক্ষা করে একদল মুক্তিযোদ্ধা এগিয়ে চলেছেন। একটি উপদলের নেতৃত্বে আবদুল হালিম। নির্ধারিত সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানে শুরু হয় গোলাবর্ষণ। গোলা আসে পেছন ...

আবদুল হালিম, বীর বিক্রম

আবদুল মান্নান, বীর বিক্রম

রাতে আবদুল মান্নানসহ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা রওনা হলেন তাদের লক্ষ্যস্থল অভিমুখে। সবার আগে একজন পথপ্রদর্শক। তাঁর পেছনে দলনেতা ও আবদুল মান্নান। তাঁদের পেছনে সহযোদ্ধারা। তাঁদের কাছে ভারী অস্ত্র মাত্র দুটি। ...

আবদুল মান্নান, বীর বিক্রম

আবদুল মান্নান, বীর বিক্রম

কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত চৌদ্দগ্রাম। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চৌদ্দগ্রামের ওপর দিয়ে চলে গেছে। এ সড়কের কিছু অংশ সীমান্তের খুব কাছ ঘেঁষা। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এ সড়কে নিয়মিত টহল ...

আবদুল মান্নান, বীর বিক্রম

আবদুল করিম, বীর বিক্রম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর থেকে পশ্চিম দিকে ২০ কিলোমিটার দূরে আশুগঞ্জ। মেঘনা নদীর তীরে। নদীর অপর তীরে ভৈরব বাজার। মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধারা মিত্রবাহিনীর সহযোগিতায় আক্রমণ করেন সেখানে। ...

আবদুল করিম, বীর বিক্রম

অলি আহমদ, বীর বিক্রম

প্রতিরোধযুদ্ধকালে অলি আহমদের নেতৃত্বে একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেন চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে। মুক্তিযোদ্ধারা সেখানে দুই ভাগে ছিলেন। সামনে ও পেছনে ছিল তাঁদের প্রতিরক্ষা। অলি আহমদ জানতেন, পাকিস্তানি ...

অলি আহমদ, বীর বিক্রম

হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, বীর প্রতীক

মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবীর চৌধুরী বর্তমানে কানাডায় বসবাস করেন। ১৯৭১ সালে তিনি যুদ্ধ করেন দুই নম্বর সেক্টরে। ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমীর পক্ষ থেকে তাঁর একটি সাক্ষাত্কার নেওয়া হয়। সেখানে তিনি বলেন: ‘১৭ মে ...

হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

সামসুল আলম সিদ্দিকী, বীর প্রতীক

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধে সামসুল আলম সিদ্দিকীসহ (এস এ সিদ্দিকী) একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেন শেরপুর-সাদিপুরে। সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার সংযোগস্থল। ৮ ...

সামসুল আলম সিদ্দিকী, বীর প্রতীক

সাইদুল আলম, বীর প্রতীক

মুক্তিযোদ্ধাদের চারটি দল (এক ব্যাটালিয়ন শক্তি) গৌরীপুরে পৌঁছার পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিজ প্রতিরক্ষা অবস্থান ছেড়ে পূর্ণ শক্তিতে অগ্রসর হয়ে তাঁদের আক্রমণ করে। আক্রমণে মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ বেশ নাজুক ...

সাইদুল আলম, বীর প্রতীক

সাইদুর রহমান, বীর প্রতীক

টাঙ্গাইল জেলা সদর থেকে দক্ষিণে নাগরপুর উপজেলা। এর পরই মানিকগঞ্জ জেলার সীমানা শুরু। মুক্তিযুদ্ধকালে নাগরপুরে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত এক প্রতিরক্ষা অবস্থান। কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধারা ...

সাইদুর রহমান, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন