সোনাবাড়িয়া সাতক্ষীরা জেলা সদর থেকে উত্তরে। কলারোয়া উপজেলার অন্তর্গত। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ১৮-২০ তারিখে এখানে ভয়াবহ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর নেতৃত্ব দেন এ আর আজম চৌধুরী। এ আর ...
১৯৭১ সালের ৪ আগস্ট শেরপুর জেলার নকশী বিওপিতে ভয়াবহ এক যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর পক্ষে নেতৃত্ব দেন আমীন আহম্মেদ চৌধুরী। এর বর্ণনা শোনা যাক তাঁর বয়ানে। ‘৩ আগস্ট (রাতে ঘড়ির সময় অনুযায়ী ৪ ...
সিলেট শহরের উপকণ্ঠে এমসি কলেজের পাশে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত প্রতিরক্ষা। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর, আফসার আলীসহ এক দল মুক্তিযোদ্ধা এই প্রতিরক্ষার মুখোমুখি হন। তাঁরা ছিলেন কয়েকটি দলে বিভক্ত। তিনি ...
মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবীর চৌধুরী বর্তমানে কানাডায় বসবাস করেন। ১৯৭১ সালে তিনি যুদ্ধ করেন দুই নম্বর সেক্টরে। ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমীর পক্ষ থেকে তাঁর একটি সাক্ষাত্কার নেওয়া হয়। সেখানে তিনি বলেন: ‘১৭ মে ...
১৯৭১ সালের ৪ আগস্ট শেরপুর জেলার নকশী বিওপিতে মুক্তিবাহিনী ও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ এক যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর একটি দলে ছিলেন সিরাজুল হক। আক্রমণকারী দলের নেতৃত্ব দেন ...
মুষলধারায় বৃষ্টি আর ঘোর অন্ধকার। খালি চোখে কিছুই দেখা যায় না। এর মধ্যেই সিরাজুল ইসলামসহ মুক্তিযোদ্ধারা এগিয়ে যেতে থাকেন। তাঁরা দুটি দল (কোম্পানি) এবং কয়েকটি উপদলে (প্লাটুন ও সেকশন) বিভক্ত। তাঁদের ...
সাজ্জাদ আলী জহির ১৯৬৯ সালের শেষে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের কাকুল সামরিক একাডেমিতে সিনিয়র ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে আগস্ট মাসের ...
মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণ করলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অবস্থানে। তাঁদের সঙ্গে আছে মিত্রবাহিনীও। প্রচণ্ড যুদ্ধ চলতে থাকল। শহিদুল হক ভূঁইয়া মুক্তিবাহিনীর অবজারভার। তিনি দূরবর্তী স্থানে থাকা যৌথ বাহিনীর ...
গোলাগুলির শব্দে গোটা এলাকা প্রকম্পিত। বৃষ্টির মতো শত শত গুলি ধেয়ে আসছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থান থেকে। গোলাও এসে পড়ছে বিরামবিহীন। শফিকুর রহমান ও তাঁর সহযোদ্ধারা ভীতসন্ত্রস্ত হলেন না। ...
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অন্তর্গত আশুগঞ্জ। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত আশুগঞ্জ মুক্ত ছিল। এ সময় বাচ্চু মিয়াসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে প্রতিরোধের জন্য ...
পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সাহস ও বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করেও মুক্তিযোদ্ধারা তাঁদের অবস্থান ধরে রাখতে পারলেন না। তাদের প্রচণ্ড আক্রমণে মুক্তিযোদ্ধাদের বেশির ভাগই পিছু হটতে বাধ্য হলেন। কিন্তু পিছু ...
পঞ্চগড় জেলার সদর উপজেলার অন্তর্গত অমরখানা-জগদলহাট। ২২ নভেম্বর রাতে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অমরখানা অবস্থানে আক্রমণ চালায়। এ আক্রমণে মুক্তিবাহিনীর পক্ষে নূরুল হকের দলসহ মুক্তিযোদ্ধাদের ...
৩১ জুলাই ১৯৭১। গভীর রাত। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া। একটু আগেও ছিল মুষলধারে বৃষ্টি। তখন কমেছে। এর মধ্যে সীমান্ত অতিক্রম করে তাজুল ইসলামসহ মুক্তিযোদ্ধারা যেতে থাকলেন এফইউপিতে। অদূরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ...