মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক ডাকতে ৪ ডিসেম্বর উদ্যোগ নেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ আটটি দেশ জরুরি বৈঠক ডাকার জন্য অনুরোধ জানিয়ে পরিষদের ...
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ২৪ নভেম্বর দেশটির আইনসভার নিম্নকক্ষ লোকসভায় বিরোধী নেতাদের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বীকৃতি নিয়ে বৈঠকে করেন। বিরোধী নেতা গোরে মারারি ইন্দিরা গান্ধীকে বলেন, ৬ ডিসেম্বরের ...
যুক্তরাষ্ট্র সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ৪ নভেম্বর হোয়াইট হাউসে দেশটির প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের সঙ্গে আলোচনা করেন। তাঁদের দুজনের আলোচনায় নানা প্রসঙ্গ এলেও বেশি প্রাধান্য পায় ...
জাতিসংঘের দুটি কমিটিতে ২ নভেম্বর বাংলাদেশ নিয়ে বিতর্ক হয়। ভারত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সামাজিক, মানবিক ও সংস্কৃতিবিষয়ক তৃতীয় কমিটিতে পাকিস্তানের বাংলাদেশ নীতির তীব্র সমালোচনা করে। ভারত অভিযোগ করে, ...
বেলজিয়ামের পক্ষ থেকে সেখানে সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে ২৫ অক্টোবর জানানো হয়, সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে কোনো সামরিক সরঞ্জাম পাকিস্তানকে সরবরাহ করা হয়নি। ন্যাটোর উদ্বৃত্ত অস্ত্রও ...
লন্ডনের একটি কূটনৈতিক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থা এপি ২৩ অক্টোবর জানায়, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ সমস্যার রাজনৈতিক সমাধানের জন্য আলোচনা শুরু করতে গোপনে ইয়াহিয়া খান এবং বাংলাদেশের নেতাদের সঙ্গে ...
মিসরের সংবাদপত্র আল আহরাম-এ ১২ অক্টোবর এক নিবন্ধে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ইয়াহিয়া খানের কাছ থেকে আশ্বাস পেয়েছেন যে বিচারের ফল যা-ই হোক না কেন, শেখ মুজিবুর রহমানকে ...
মস্কো ও দিল্লির কূটনীতিকেরা ২৯ সেপ্টেম্বর সাংবাদিকদের জানান, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে দুই দিন আলোচনার পর সোভিয়েত ইউনিয়ন সরকার বাংলাদেশ প্রশ্নে ভারতের অভিমতের খুব কাছাকাছি চলে এসেছে।
আমাদের গ্রামের নাম টগারচর। জামালপুর জেলার মেলান্দহ উপজেলার ঝাউগড়া ইউনিয়নের একটি পল্লিগ্রাম। ১৯৭১ সালের মে মাস হবে। গ্রামে খবর আসতাছে কাতারে কাতারে বাঙালিরা যুদ্ধ করবের যাইতাছে। পাকিস্তানি বাহিনীর ভয়ে ...
গ্রাম থেকে যুদ্ধে গিয়েছিলেন ১৮ জন। বিজয়ের পর একে একে ফিরে এলেন ১৭ জন, একজন ছাড়া। না ফেরা ছেলেটির নাম এসএম খালেকুজ্জামান। খালেক নামেই সবাই চেনে। সে গ্রামের হাই স্কুলের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র।
জুলাই মাসের ২৫ তারিখে বাংলাদেশের পথে ভারতে রওনা হই। আমার সঙ্গে মেজর জিয়াউদ্দিন, ক্যাপ্টেন পাটোয়ারী, মেজর মঞ্জুর ও তাঁর স্ত্রী-ছেলেমেয়েরা এবং ব্যাটম্যান রওনা হন।
আবদুল মালেক আকন্দ ছিলেন সম্ভাবনাময় কবি ও অভিনেতা। এলাকার সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের উদ্যমী আয়োজক। যাত্রাপালায় অভিনয় করে তিনি বৃহত্তর ময়মনসিংহ এলাকায় বেশ সুনাম কুড়িয়েছিলেন। ভালো আবৃত্তি করতেন। তবে তাঁর ...
একাত্তরের পুরো সময় আমি ঢাকা শহরে ছিলাম। দেখেছি বাঙালির অগ্রযাত্রার চিত্রাবলি। দেখেছি ডিসেম্বর মাসের বিজয়ের দিন। ২০১৮ সালের বিজয়ের মাসে বলতে চাই একাত্তরের দিকে তাকিয়ে বাঙালির কণ্ঠ থেকে সমবেতভাবে ...