মর্টার

মোস্তফা কামাল, বীরশ্রেষ্ঠ

মোস্তফা কামাল চাকরি করতেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। ২৭ মার্চ বিদ্রোহ করে যুদ্ধে যোগ দেন। প্রতিরোধযুদ্ধ করে আখাউড়ায় (গঙ্গাসাগর ও তাল শহর) প্রতিরক্ষা অবস্থান নেন। তাঁদের মূল ...

মোস্তফা কামাল, বীরশ্রেষ্ঠ

মুন্সী আব্দুর রউফ, বীরশ্রেষ্ঠ

মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রতিরোধযুদ্ধকালে মুন্সী আব্দুুর রউফসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা প্রতিরক্ষা অবস্থান নিয়েছিলেন বুড়িঘাটে। রাঙামাটি জেলার নান্নেরচরের অন্তর্গত বুড়িঘাট। রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়ক বুড়িঘাট ...

মুন্সী আব্দুর রউফ, বীরশ্রেষ্ঠ

নূর মোহাম্মদ শেখ, বীরশ্রেষ্ঠ

আকস্মিক গোলাগুলির মুখে সতর্ক হয়ে ওঠেন মুক্তিযোদ্ধারা। সংখ্যায় তাঁরা ছিলেন মাত্র চারজন—নূর মোহাম্মদ শেখ, মোস্তফা কামাল (বীর প্রতীক), নান্নু মিয়া (বীর প্রতীক) ও আরেকজন। শত শত গুলি ধেয়ে আসতে থাকে তাঁদের ...

নূর মোহাম্মদ শেখ, বীরশ্রেষ্ঠ

মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর, বীর উত্তম

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ৮ নম্বর সেক্টর ছিল যুদ্ধবহুল গুরুত্বপূর্ণ একটি সেক্টর। এর আওতাধীন এলাকা ছিল বৃহত্তর যশোর ও কুষ্টিয়া জেলা এবং ফরিদপুর ও খুলনা জেলার অংশবিশেষ। ১৯৭১ সালের ১১ আগস্ট থেকে এই সেক্টরের ...

মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর, বীর উত্তম

মো. আবদুস শুকুর, বীর বিক্রম

মো. আবদুস শুকুরসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা নিঃশব্দে অবস্থান নিলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানের কাছে। মুক্তিযোদ্ধাদের পিঠে ও মাথায় কেমোফ্লেজ হিসেবে বাঁধা ধানের খড়, পাতাসহ ছোট ছোট ডাল। মো. ...

মো. আবদুস শুকুর, বীর বিক্রম
বিজ্ঞাপন

মো. আবদুল মান্নান, বীর বিক্রম

১৫ ডিসেম্বর ভোর পাঁচটা। সূর্যের আলো তখনো উঁকি দেয়নি। এ সময় ঠাস ঠাস, দ্রিম দ্রিম শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা ভাটিয়াপাড়া এলাকা। মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণ চালান পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে। গোপালগঞ্জ জেলার ...

মো. আবদুল মান্নান, বীর বিক্রম

খন্দকার রেজানুর হোসেন, বীর বিক্রম

অন্ধকারে মুক্তিযোদ্ধারা নিঃশব্দে এগিয়ে যেতে থাকলেন গোয়াইনঘাটের উদ্দেশে। তাঁরা কয়েকটি দল। একটি দলে আছেন খন্দকার রেজানুর হোসেন। তিনি মেশিনগান প্লাটুনের সহ-মেশিনগান চালক। গোয়াইনঘাটে ছিল পাকিস্তানি ...

খন্দকার রেজানুর হোসেন, বীর বিক্রম

আবদুল হক, বীর বিক্রম

পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বারবার আক্রমণ করেও মুক্ত ভূখণ্ড দখল করতে ব্যর্থ হলো। তারা বারবার আক্রমণ করছে একটি কারণে। আর তা হলো ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের জাতীয় দিবসের আগেই মুক্তিবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা এলাকা দখল ...

আবদুল হক, বীর বিক্রম

আবদুল জব্বার পাটোয়ারী, বীর বিক্রম

মুক্তিযোদ্ধারা কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে আক্রমণ চালালেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানে। একটি দলের নেতৃত্বে আবদুল জব্বার পাটোয়ারী। সহযোদ্ধাদের সঙ্গে নিয়ে তিনি মর্টারের গোলাবর্ষণ করতে থাকলেন। ...

আবদুল জব্বার পাটোয়ারী, বীর বিক্রম

আফসার আলী, বীর বিক্রম

সিলেট শহরের উপকণ্ঠে এমসি কলেজের পাশে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত প্রতিরক্ষা। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর, আফসার আলীসহ এক দল মুক্তিযোদ্ধা এই প্রতিরক্ষার মুখোমুখি হন। তাঁরা ছিলেন কয়েকটি দলে বিভক্ত। তিনি ...

আফসার আলী, বীর বিক্রম

অলি আহমদ, বীর বিক্রম

প্রতিরোধযুদ্ধকালে অলি আহমদের নেতৃত্বে একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেন চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে। মুক্তিযোদ্ধারা সেখানে দুই ভাগে ছিলেন। সামনে ও পেছনে ছিল তাঁদের প্রতিরক্ষা। অলি আহমদ জানতেন, পাকিস্তানি ...

অলি আহমদ, বীর বিক্রম

হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, বীর প্রতীক

মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবীর চৌধুরী বর্তমানে কানাডায় বসবাস করেন। ১৯৭১ সালে তিনি যুদ্ধ করেন দুই নম্বর সেক্টরে। ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমীর পক্ষ থেকে তাঁর একটি সাক্ষাত্কার নেওয়া হয়। সেখানে তিনি বলেন: ‘১৭ মে ...

হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

সৈয়দ গোলাম মোস্তফা, বীর প্রতীক

টাঙ্গাইল জেলা সদরের উত্তরে কালিহাতী উপজেলা। এর দক্ষিণ প্রান্তে বল্লা। ১৯৭১ সালের ১৫-১৬ জুলাই এখানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবিরাম যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে অংশ নেয় ...

সৈয়দ গোলাম মোস্তফা, বীর প্রতীক

সাইদুর রহমান, বীর প্রতীক

টাঙ্গাইল জেলা সদর থেকে দক্ষিণে নাগরপুর উপজেলা। এর পরই মানিকগঞ্জ জেলার সীমানা শুরু। মুক্তিযুদ্ধকালে নাগরপুরে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত এক প্রতিরক্ষা অবস্থান। কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধারা ...

সাইদুর রহমান, বীর প্রতীক

শামসুল হক, বীর প্রতীক

১৯৭১ সালে নোয়াগাঁও গ্রামে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত এক ঘাঁটি। নোয়াগাঁও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার অন্তর্গত। কুমিল্লা থেকে ঊর্ধ্বতন পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তারা কয়েক দিন পর পর সেখানে আসত। ...

শামসুল হক, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন