মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবীর চৌধুরী বর্তমানে কানাডায় বসবাস করেন। ১৯৭১ সালে তিনি যুদ্ধ করেন দুই নম্বর সেক্টরে। ১৯৭৩ সালে বাংলা একাডেমীর পক্ষ থেকে তাঁর একটি সাক্ষাত্কার নেওয়া হয়। সেখানে তিনি বলেন: ‘১৭ মে ...
১৯৭১ সালে নোয়াগাঁও গ্রামে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত এক ঘাঁটি। নোয়াগাঁও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার অন্তর্গত। কুমিল্লা থেকে ঊর্ধ্বতন পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তারা কয়েক দিন পর পর সেখানে আসত। ...
মুক্তিযোদ্ধারা দ্রুত অবস্থান নিলেন গাছপালা ও ঝোপঝাড়ের আড়ালে। মঙ্গল মিয়াসহ ৪০ জন মুক্তিযোদ্ধা। অদূরে রেলস্টেশন। সেই রেলস্টেশনের দিকে আসছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরাট একটি দল। মুক্তিযোদ্ধারা অপেক্ষা ...
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লা জেলার সীমান্তরেখায় সালদা নদী। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার অন্তর্গত। অদূরেই ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এখানে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে ...
সালদা নদী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার অন্তর্গত। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সালদা নদী, মন্দভাগ ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় অসংখ্য যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই এলাকা মুক্তিযোদ্ধা ও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর জন্য তখন সমান ...
সহযোদ্ধাদের সঙ্গে আবদুল বাসেত পাকিস্তানি সেনাদের ওপর আক্রমণ শুরু করলেন। প্রচণ্ড যুদ্ধ শুরু হলো। একটু একটু করে তাঁরা অগ্রসর হতে থাকেন সামনের দিকে। আর পাকিস্তানি সেনারা ক্রমেই হটতে থাকে পেছন দিকে।
সালদা নদীর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অবস্থানের খুব কাছাকাছিই ছিল মুক্তিবাহিনীর গোপন অগ্রবর্তী স্ট্যান্ডিং প্যাট্রোল পার্টি। এ দলের সদস্য ছিলেন আবদুল খালেক। তাঁরা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর তত্পরতা লক্ষ ...
দরিদ্র কৃষকের সন্তান সিরাজুল হক কৃষিকাজ করতেন। অনিয়মিত মুজাহিদ বাহিনীতেও প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। ১৯৭১ সালে তাঁর বয়স ছিল ২৭-২৮ বছর। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি প্রথমে নিজ এলাকা চৌদ্দগ্রামে প্রতিরোধযুদ্ধে ...
মুক্তিবাহিনীর সাব-সেক্টরের অধিনায়ক কয়েকজন দলনেতাকে ডেকে পাঠালেন। আবদুল হক ভূঁইয়াসহ কয়েকজন যাওয়ার পর তিনি বললেন, ‘খবর এসেছে, মন্দভাগে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অবস্থানে সেনা পরিবর্তন হবে। নতুন একটি দল ...