বিজয় দিবস সংখ্যা ২০১৪

বাংলাদেশ

বিজয় অভিযান

ভারতীয় গার্ডস রেজিমেন্টের নেতৃত্বে ৩১১তম মাউন্টেন ব্রিগেড কলামটি নরসিংদী-ডেমরা-তারাব সড়ক ধরে ঢাকার দিকে রওনা হয়। আমার ‘এস’ ফোর্স ও ৩ নম্বর সেক্টরের বাহিনীসহ নরসিংদী-ভুলতা-মুড়াপাড়ার পথ ধরে ...

বিজয় অভিযান

বাংলাদেশ

বিজয়ের যুদ্ধের দিকে

পাকিস্তান কূটনৈতিক সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলাম ১৯৬৬ সালে। দুই বছরের মাথায় ১৯৬৮ সালের আগস্টে ভাইস কনসাল হিসেবে যোগ দিই নিউইয়র্কে তৎকালীন পাকিস্তান কনস্যুলেটে। সেখানে শুরু থেকেই টেগোর সমিতিতে যোগদান এবং ...

বিজয়ের যুদ্ধের দিকে

ভারত

টাঙ্গাইলে প্যারাড্রপ

হেলিকপ্টারগুলো যখন পূর্ব প্রান্তে ৪ নম্বর কোরের সৈন্য ও যুদ্ধের সাজসরঞ্জাম মেঘনা পার করে দিচ্ছে, সে সময়েই দেশের মধ্যভাগে সেনাবাহিনী আর বিমানবাহিনী মিলে আরেকটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে চলেছিল।

টাঙ্গাইলে প্যারাড্রপ

বিশ্ব

ঢাকায় তিন দিন

আগস্ট মাসে জাতিসংঘ শরণার্থী হাইকমিশনার প্রিন্স সদরুদ্দিন আগা খান আমাকে ঢাকায় পাঠান সেখানকার শরণার্থীদের সম্ভাব্য সমস্যায় তাঁদের সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য। জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব জাতিসংঘের ত্রাণ ...

ঢাকায় তিন দিন

বিশ্ব

যশোরের মুক্তাঞ্চলে

যশোরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরোধ ভেঙে পরাটা ছিল যুদ্ধের সবচেয়ে কৌতূহলী ধাঁধার একটি। ভারতীয় সেনা উৎস ও অন্যান্য বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষকেরা কয়েক সপ্তাহ ধরেই ধারণা করছিল, যশোর ক্যান্টনমেন্ট দখল ...

যশোরের মুক্তাঞ্চলে
বিজ্ঞাপন

ভারত

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ

আমার প্রথম কাজ ছিল আমার নেতৃত্বাধীন সেনাদের যুদ্ধপরিস্থিতি সম্পর্কে জানানো। তাঁদের নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য নির্দেশ দেওয়া।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ

বাংলাদেশ

বিজয়ের যুদ্ধের দিকে

পাকিস্তান কূটনৈতিক সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলাম ১৯৬৬ সালে। দুই বছরের মাথায় ১৯৬৮ সালের আগস্টে ভাইস কনসাল হিসেবে যোগ দিই নিউইয়র্কে তৎকালীন পাকিস্তান কনস্যুলেটে।

বিজয়ের যুদ্ধের দিকে

বিশ্ব

ডিসেম্বরের স্মৃতি

অক্সফামের সমন্বয়কারী হিসেবে ভারতে ছয় লাখ নারী-পুরুষ ও শিশুর জন্য পরিচালিত শরণার্থী ত্রাণ কর্মসূচিতে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে দায়িত্ব পালন করার সময় বিভিন্ন ব্যাপারে আমি উদ্বিগ্ন ছিলাম। শরণার্থী ...

ডিসেম্বরের স্মৃতি

বঙ্গভবনে বিমান হামলা

বিমান আক্রমণ

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পূর্ব পাকিস্তানের গর্ভনর হাউসে (বর্তমান বঙ্গভবন) যৌথ বাহিনী বোমা বর্ষণ করে৷ এই হামলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এম এল বালা ও বি কে বিষ্ণয়৷ এখানে আছে তাঁদের ভাষ্য

বিমান আক্রমণ

পাকিস্তান

চূড়ান্ত লজ্জা

১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১। সূর্য ওঠার ঠিক পরের মুহূর্ত। দ্রুত দেখে নিলাম নিজের নতুন প্রতিরক্ষামূলক অবস্থান। আমরা বেশ সুসংগঠিত, কিন্তু শত্রুপক্ষের জোরালো আক্রমণ প্রতিরোধ করার মতো যথেষ্ট শক্তিশালী নই। ...

চূড়ান্ত লজ্জা

পাকিস্তান

পরাজয়ের দিনগুলো

বেদনাময় হলেও বাংলার এই বিভাজন ছিল অনিবার্য। তা এড়ানো সম্ভব ছিল না। পূর্ববঙ্গের বেশির ভাগ মানুষকে পশ্চিম পাকস্তানিদের শত্রু বলে বোঝানো হয়েছে, আমাদের শাসকদের সময়মতো এ সত্য অনুধাবন করা উচিত ছিল। ...

পরাজয়ের দিনগুলো

ভারত

জড়িয়ে পড়ল ভারত সরকার

যুদ্ধ শুরুর সম্ভাবনা ও মুক্তিসংগ্রামে আরও সহায়তা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা আঁচ করতে পেরে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়। সোভিয়েত ইউনিয়নকেও অস্ত্র সরবরাহের অনুরোধ করা হয়। তারা সঙ্গে সঙ্গে সেই ...

জড়িয়ে পড়ল ভারত সরকার
বিজ্ঞাপন

বঙ্গভবনে বিমান হামলা

সংবাদ সংগ্রহ

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পূর্ব পাকিস্তানের গর্ভনর হাউসে (বর্তমান বঙ্গভবন) যৌথ বাহিনী বোমা বর্ষণ করে৷ এই হামলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এম এল বালা ও বি কে বিষ্ণয়৷ এখানে আছে তাঁদের ভাষ্য

সংবাদ সংগ্রহ
বিজ্ঞাপন