প্রতিরোধযুদ্ধকালে অলি আহমদের নেতৃত্বে একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেন চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে। মুক্তিযোদ্ধারা সেখানে দুই ভাগে ছিলেন। সামনে ও পেছনে ছিল তাঁদের প্রতিরক্ষা। অলি আহমদ জানতেন, পাকিস্তানি ...
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি প্রথমে যুদ্ধ করেন দিনাজপুর এলাকায়। পরে জেড ফোর্সের অধীনে যুদ্ধ করেন জামালপুরের বাহাদুরাবাদ, সিলেটের গোয়াইনঘাট, রাধানগর ও ছাতকসহ আরও কয়েকটি জায়গায়। তিনি ছিলেন নিয়মিত ...
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধে সামসুল আলম সিদ্দিকীসহ (এস এ সিদ্দিকী) একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নেন শেরপুর-সাদিপুরে। সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার সংযোগস্থল। ৮ ...
দুপুর থেকে শুরু হয়ে যায় প্রচণ্ড যুদ্ধ। মো. আবু তাহের ও তাঁর সহযোদ্ধারা আক্রমণ চালান পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ছাতকের প্রতিরক্ষা অবস্থানে। সুরমা নদীর তীরে ছাতক। প্রথমে মুক্তিবাহিনীর আলফা দল ১৪ অক্টোবর ...
মুক্তিবাহিনীর দুটি দল একযোগে আক্রমণ করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ছাতকের প্রতিরক্ষা অবস্থানে। শুরু হয় প্রচণ্ড যুদ্ধ। মুক্তিবাহিনীর একটি দলের (ব্রাভো) নেতৃত্বে ছিলেন আকবর হোসেন। অপরটি আলফা দল। ছাতক ...
২৬ অক্টোবর ১৯৭১। গিয়াসউদ্দিন খবর পান তাঁদের অবস্থানস্থলের দিকে নদীপথে এগিয়ে আসছে একটি পাকিস্তানি গানবোট। তিনি ছিলেন নারায়ণগঞ্জ এলাকায় যুদ্ধরত মুক্তিবাহিনীর একটি গেরিলাদলের দলনেতা। তাঁদের অবস্থান ছিল ...
ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে সিলেটের দিকে ১৮ মাইল গেলেই মাধবপুর। ২৮ এপ্রিল সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত সেখানে সংঘটিত হয় সর্বাত্মক যুদ্ধ। এ যুদ্ধে মনির আহমেদ মুক্তিযোদ্ধাদের একটি ছোট দলের নেতৃত্ব দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর থেকে সিলেট অভিমুখী সড়ক ধরে ৩০ কিলোমিটার গেলেই মাধবপুর। সেখান থেকেই হবিগঞ্জ জেলার শুরু। ১৯৭১ সালের ২৭-২৮ এপ্রিল এখানে পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে সংঘটিত হয় সর্বাত্মক যুদ্ধ। ...
আবুল কালাম ১৯৭১ সালে কর্মরত ছিলেন দিনাজপুর ইপিআর সেক্টর হেডকোয়ার্টারে। কুঠিবাড়িতে ছিল তাঁদের হেডকোয়ার্টার। ২৬ মার্চ খুব ভোরে তাঁরা ঢাকার খবর পেয়ে যান। সে সময় সেক্টর হেডকোয়ার্টারে বাঙালি কোনো ...