এই ভূমিবিতান কি আমাদেরই নয়?
আমাদেরই হাড়চূর্ণ দিয়ে এর সবুজ প্রতি ফলনের মাটি কি উর্বর নয়?
তাহলে কার সাধ্য আমাদের উত্খাত করে?
কেড়ে নেয় আমাদের হাত থেকে গেলাশে এর সবিজর সবুজ রস?
কৈশোরের কথা তুলে এত কষ্ট দিলে তুমি, সোনা?—
বুক ভেঙে চুরমার! নিরাশাবাদীকে দিলে এমন যন্ত্রণা—
যার নেই কোনো উপশম। দাও। আমি সহ্য করব সব।
তুমি থাকো ঊর্ধ্বে চাঁদ। আমি নিচে রাত্রির পৃথিবী: গভীর নীরব
তসবীহ্ হাতে আল্লাহকে গুনতে গুনতে একজন পিতামহ ‘যথার্থ নির্দয়’ কবরে ঘুমিয়ে গেলেন। একজন গোধূলি রংয়ের সন্ন্যাসী জপমালা হাতে ভগবানকে টিপতে টিপতে বৈতরণীর তীরে এসে দাঁড়িয়েছেন।
একেকদিন পুরো গ্রাম আলো হয়ে ছড়িয়ে পড়লে আমি মাটিতে কান পেতে রাখি, তার চরণধ্বনি শুনব বলে, রূপপসারিণী পাতারা জানে কীভাবে নকশা হয়, তারা ফাঁকফোকরের জাল বুনে আলোকে ধরে আর চেড়ে দিয়ে খেলা শুরু করে, আর এই ...