ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান

২০০৮-এর ১৬ ডিসেম্বরের আশায়

বহু যুগ পরে বাংলাদেশের মানুষ একটি স্লোগানকে বড় আপন করে নিল: বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো। নিজের দেশের জন্য, নিজেদের স্বাধীনতার জন্য সেই অস্ত্রধারণ ছিল বড় চমকপ্রদ ঘটনা।

২০০৮-এর ১৬ ডিসেম্বরের আশায়

’৭১: বন্দী পাকিস্তানে

জেলখানার দিনগুলো

‘মতিউর এল ভৈরব থেকে সন্ধ্যার একটু আগে। শরীর-জামা ভেজা, ট্রাউজারের পেছনে কাদার ছিটে। ভৈরবের প্রতিরোধ বেঙ্গলের সঙ্গে অংশ নেওয়ার পরে ফিরে এসেছে। বিষণ্ন মুখে বলল, কপাল মন্দ।

জেলখানার দিনগুলো

রামনগর এখন মতিনগর

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের পুরাতন জনপদ রামনগরের নাম এখন মতিনগর। এখানেই কেটে ছিল বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের ছেলেবেলা। নামকরণের সব প্রস্তুতি শেষ, তবে এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি জেলা ...

রামনগর এখন মতিনগর

বীরের এ রক্তস্রোত

বাংলার ইকারুস

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের সাত বছরের চাকরিজীবনের পুরোটাই কেটেছে পশ্চিম পাকিস্তানে। ১৯৭১ সালের জানুয়ারি মাসেও তিনি সপরিবার সেখানেই কর্মরত ছিলেন।

বাংলার ইকারুস

২০ আগস্ট ১৯৭১

শহীদ হন বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষক ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের উদ্দেশ্যে একাত্তরের ২০ আগস্ট করাচির মাশরুর বিমানঘাঁটিতে বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে একটি টি-৩৩ ...

শহীদ হন বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান
বিজ্ঞাপন

মতিউর রহমান, বীরশ্রেষ্ঠ

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট ছিলেন মতিউর রহমান। তাঁর কর্মস্থল ছিল পাকিস্তানের করাচির মশরুর বিমানঘাঁটিতে। ১৯৭১ সালের জানুয়ারি মাসের শেষে ছুটি নিয়ে ঢাকায় আসেন। ১ মার্চ তাঁর ছুটি শেষ হলেও ...

মতিউর রহমান, বীরশ্রেষ্ঠ

অযত্নে পড়ে আছে স্বাধীনতা চত্বর

মুক্তিযুদ্ধের সাত বীরশ্রেষ্ঠর পরিচয় ও তাঁদের বীরত্বগাথার ফলক নিয়ে ১৯৯৯ সালে স্বাধীনতা চত্বর নির্মাণ করা হয়। চত্বরের ভেতরে সাত শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট এম মতিউর রহমান, সিপাহি মোহাম্মদ ...

অযত্নে পড়ে আছে স্বাধীনতা চত্বর
বিজ্ঞাপন