রাতের অন্ধকারে মুক্তিযোদ্ধারা অতর্কিতে আক্রমণ চালালেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বড় এক ঘাঁটিতে। প্রচণ্ড গোলাগুলিতে গোটা এলাকা প্রকম্পিত। আকাশ রক্তিম হয়ে উঠল। মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দলের নেতৃত্বে মো. নুরুল ...
কুড়িগ্রাম থেকে সড়ক ও রেলপথ মোগলবাছার ওপর দিয়ে উলিপুর হয়ে চিলমারী পর্যন্ত বিস্তৃত। মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরাপত্তার দিক থেকে সড়কের চেয়ে রেলপথকেই বেশি নিরাপদ মনে করত। তখন নিজেদের ...
মুক্তিযোদ্ধারা দুপুরে এক দফা যুদ্ধ করলেন পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে। তাঁদের নেতৃত্বে শওকত আলী সরকার। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সাহস ও বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করেও তাঁরা ব্যর্থ হন। অসম যুদ্ধে ...
নির্ধারিত সময়ে মো. আলতাফ হোসেন খান নিজ দলের সহযোদ্ধাদের নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওপর। একযোগে গর্জে ওঠে তাঁদের সবার অস্ত্র। পাকিস্তানিদের দিক থেকেও একই সময়ে পাল্টা গোলাগুলি শুরু হয়। ...
১৯৭১ সালের ৩০ আগস্ট কুড়িগ্রাম জেলার ঘুঘুমারীতে প্রায় দেড় শ মুক্তিযোদ্ধা সমবেত হলেন। তাঁরা পাঁচটি দলে বিভক্ত। একটি দলের নেতৃত্বে মোদাসসের হোসেন খান। তাঁরা কয়েক মাইল প্রশস্ত ব্রহ্মপুত্র নদ অতিক্রম করে ...
১৯৭১ সালের নভেম্বরের মাঝামাঝি কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিবাহিনীর যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এরপর পাকিস্তানি সেনারা আশপাশের প্রায় ...
আবুল কালাম কর্মরত ছিলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। এর অবস্থান ছিল সৈয়দপুর সেনানিবাসে। ১৯৭১ সালের মার্চে সম্ভাব্য ভারতীয় আগ্রাসনের কথা বলে তাঁদের কোম্পানিকে সেনানিবাসের বাইরে ...