শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার অন্তর্গত নকশী বিওপি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে এখানে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শক্ত এক প্রতিরক্ষাব্যূহ। ৩ আগস্ট শেষ রাতে (তখন ঘড়ির কাঁটা অনুসারে ৪ আগস্ট) মুক্তিবাহিনী ...
ঘণ্টা খানেক আগে সংঘটিত হয়েছে ভয়াবহ যুদ্ধ। যুদ্ধের দামামা থেমে গেলেও দুই পক্ষ থেকেই বিক্ষিপ্তভাবে গোলা বর্ষিত হচ্ছে। গোটা যুদ্ধক্ষেত্র মহাশ্মশান। চারদিকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে আছে মৃতদেহ। কোনো জ্যান্ত ...
১৯৭১ সালের ৪ আগস্ট শেরপুর জেলার নকশী বিওপিতে ভয়াবহ এক যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর পক্ষে নেতৃত্ব দেন আমীন আহম্মেদ চৌধুরী। এর বর্ণনা শোনা যাক তাঁর বয়ানে। ‘৩ আগস্ট (রাতে ঘড়ির সময় অনুযায়ী ৪ ...
দুপুর থেকে শুরু হয়ে যায় প্রচণ্ড যুদ্ধ। মো. আবু তাহের ও তাঁর সহযোদ্ধারা আক্রমণ চালান পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ছাতকের প্রতিরক্ষা অবস্থানে। সুরমা নদীর তীরে ছাতক। প্রথমে মুক্তিবাহিনীর আলফা দল ১৪ অক্টোবর ...
মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে বৃহত্তর সিলেট জেলা মুক্ত করার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা তিন দিক থেকে অভিযান শুরু করেন। এক দল (অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, এক ব্যাটালিয়ন শক্তি) অগ্রসর হয় ভারতের কৈলাসশহর থেকে ...
১৯৭১ সালের ৩০ আগস্ট কুড়িগ্রাম জেলার ঘুঘুমারীতে প্রায় দেড় শ মুক্তিযোদ্ধা সমবেত হলেন। তাঁরা পাঁচটি দলে বিভক্ত। একটি দলের নেতৃত্বে মোদাসসের হোসেন খান। তাঁরা কয়েক মাইল প্রশস্ত ব্রহ্মপুত্র নদ অতিক্রম করে ...
পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে বুড়িঘাটের যুদ্ধের (১৮ এপ্রিল) পর তাহের আলীসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা অবস্থান নিলেন মহালছড়িতে। ২৫ এপ্রিল তাঁরা খবর পেলেন, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একটি দল তাঁদের আক্রমণ করার জন্য ...