যশোরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরোধ ভেঙে পরাটা ছিল যুদ্ধের সবচেয়ে কৌতূহলী ধাঁধার একটি। ভারতীয় সেনা উৎস ও অন্যান্য বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষকেরা কয়েক সপ্তাহ ধরেই ধারণা করছিল, যশোর ক্যান্টনমেন্ট দখল ...
ভোর হয় হয়, এ সময় সেখানে গোলাগুলির শব্দ। নিমেষে শান্ত এলাকা পরিণত হলো রণক্ষেত্রে। গোটা এলাকা প্রচণ্ড গোলাগুলিতে প্রকম্পিত। গোলাগুলির শব্দ শুনে মুক্তিযোদ্ধাদের অধিনায়ক মাহবুবুর রহমান দ্রুত উঠে পড়েছেন। ...
জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড ছিলেন। এর অবস্থান ছিল চট্টগ্রামের ষোলশহরে। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী হত্যাযজ্ঞ শুরু করলে ওই ...
আবু তাহের কামালপুরের উত্তরে বর্ডার লাইনে তেঁতুলগাছের কাছে দাঁড়িয়ে যুদ্ধ পরিচালনা করছিলেন। সকালের দিকে যুদ্ধের তীব্রতা কিছুটা কমে আসে। যুদ্ধক্ষেত্রের অগ্রভাগ থেকে একজন উপদলনেতা তাঁকে জানান, তাঁরা ...
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালে হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ দলনেতা (কোম্পানি কমান্ডার) হিসেবে বেশ কয়েকটি সম্মুখযুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। এর মধ্যে কামালপুরের যুদ্ধ উল্লেখযোগ্য। জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত ...
ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহমদ (স্বাধীনতার পর বীর বিক্রম ও মেজর) ও ক্যাপ্টেন সালাহউদ্দিন মমতাজের (শহীদ, স্বাধীনতার পর বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত) নেতৃত্বে ১১ নম্বর সেক্টরের অধীন মুক্তিবাহিনীর দুটি দল ৩১ ...
আগেই ঠিক করা ছিল, মিত্রবাহিনীর গোলন্দাজ দল রাত ঠিক ১১টা ৪৫ মিনিটে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অবস্থান লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ শুরু করবে। চারদিকের নৈঃশব্দ্য ভেঙে ঠিক সময়েই গোলাবর্ষণ শুরু হলো। গোলাবর্ষণের ...
গোলাম মোস্তফারা নিঃশব্দে এফইউপিতে সমবেত হন। এর অদূরেই ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ঘাঁটি। তাঁদের সমন্বিত আক্রমণে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অগ্রবর্তী প্রতিরক্ষায় ফাটল ধরে। এরপর পাকিস্তানিরা দ্বিতীয় ...
১৯৭১ সালের নভেম্বরে কানাইঘাট দখল করার পর আবদুল আজিজ ও তাঁর সহযোদ্ধারা রওনা হন সিলেট শহর অভিমুখে। তাঁরা ছিলেন কয়েকটি দলে (কোম্পানি) বিভক্ত। তাঁদের দলনেতা ছিলেন ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ (বীর ...