আনিসুজ্জামান

স্মৃতিতে ২১

গুলিবর্ষণের আগে ও পরে

আমাদের লক্ষ্য ছিল, পরিষদ ভবনের দিকে যাওয়া। যখন সোজা পথে পুলিশ যেতে দিল না, তখন দেখা যাক, হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ পেরিয়ে পরিষদ ভবনের দিকে যাওয়া যায় কি না। আমার একবার মনে হয়েছিল যে হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ...

গুলিবর্ষণের আগে ও পরে

আজ মহান স্বাধীনতা দিবস

নতুন উষার অভ্যুদয়

মার্চ মাসের গোড়া থেকে আন্দোলন শুরু হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে চলছিল অসহযোগ আন্দোলন। এমন অসহযোগ আন্দোলন আর কেউ দেখেনি কোথাও। সেনানিবাস ছাড়া কোথাও কর্তৃত্ব ছিল না পাকিস্তান সরকারের। ...

নতুন উষার অভ্যুদয়

ষোলোই ডিসেম্বর

১৯৭১ সালের ষোলোই ডিসেম্বরে কী যে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেছিলাম আমরা, চঞ্চল হয়ে উঠেছিলাম অনাস্বাদিত আনন্দে, বুক ফুলে উঠেছিল সমষ্টিগত সাফল্যে। কোটিখানেক শরণার্থী উদেযাগ নিয়েছিল স্বদেশ-প্রত্যাবর্তনের;

ষোলোই ডিসেম্বর

মুখ রচনা

স্বাধীনতার চল্লিশ বছর

১৯৭১ থেকে ২০১১। চল্লিশ বছর। এই চল্লিশ বছর ধরে বাংলাদেশের পতাকা আকাশে উড়ছে সগৌরবে। তাতে আঁকা এ দেশের প্রকৃতির চিরসবুজ, অসংখ্য শহীদের শোণিতের লাল।

স্বাধীনতার চল্লিশ বছর

বাংলাদেশ নিয়ে বিশ্বসম্মেলন

মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পরপরই বাংলাদেশের স্বপক্ষে জনমত গড়ে তুলতে দেশে দেশে বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক নেতা, অধিকার কর্মী এবং বিভিন্ন সংগঠন তত্পর হয়ে ওঠে। ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার গঠনের পর ২২ এপ্রিল ভারতের ...

বাংলাদেশ নিয়ে বিশ্বসম্মেলন
বিজ্ঞাপন

মুক্তিযুদ্ধে বেসরকারি প্রয়াস

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বেসরকারি প্রয়াসের ইতিহাস এখনো লেখা হয়নি। কোনো একদিন কাজটা সম্পন্ন হবে বলে আশা করি। তাতে নানাদেশের মানুষের ব্যক্তিগত ও সাংগঠনিক উদেযাগের পরিচয় লিপিবদ্ধ থাকবে। সেইসঙ্গে ...

মুক্তিযুদ্ধে বেসরকারি প্রয়াস

জবানবন্দি

পরাজিত রাজনৈতিক শক্তির ভূমিকা

১৯৭১ সালে আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলাম। একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তান সেনারা নিরস্ত্র বাঙালির ওপর সশস্ত্র আক্রমণ করার সময় আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম এবং কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম

পরাজিত রাজনৈতিক শক্তির ভূমিকা

বঙ্গবন্ধু

শেখ মুজিবুর রহমান রাজনীতিতে প্রবেশ করেন ১৯৩৯ সালে, ১৯ বছর বয়সে। তখন তিনি মুসলিম লীগের এবং সেই সূত্রে মুসলিম ছাত্রলীগের একজন সাধারণ কর্মী। পাকিস্তান-দাবির ঘোর সমর্থক হলেও তাঁর মনের গঠনটা ছিল ...

বঙ্গবন্ধু

আমাদের বিরামহীন অগ্রযাত্রা

পাকিস্তানের মুষ্টিমেয় সহযোগী ছাড়া বাংলাদেশের প্রত্যেক মানুষের জয় হয়েছিল ১৯৭১ সালের ষোলোই ডিসেম্বরে। সে-বিজয় অবশ্য অর্জিত হয়েছিল অশ্রু আর সম্ভ্রম, স্বেদ আর রক্তের বিনিময়ে।

আমাদের বিরামহীন অগ্রযাত্রা

আমাদের মুক্তিসংগ্রাম এবং সংবিধানের মুলনীতি

১৯৭২ সালে প্রণীত বাংলাদেশ-সংবিধানে গৃহীত রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিসমূহের সামাজিক ভিত্তি সমের্ক আপনাদের কাছে কিছু বলতে চাই। প্রশ্ন উঠতে পারে, এখন যেখানে এসব মূলনীতির বড়রকম হেরফের হয়ে গেছে, সেখানে আর ...

আমাদের মুক্তিসংগ্রাম এবং সংবিধানের মুলনীতি

মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী গ্রন্থমালা

মুক্তিযুদ্ধের সমগ্রকে ছোঁয়া

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে এই বছর। রক্তাক্ত জনসংগ্রাম ও অভূতপূর্ব বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে দাঁড়িয়ে মু্ক্তিযুদ্ধের নানামাত্রিক পাঠ জরুরি। এ বিষয়ে তাৎপর্যবহ সংযোজন প্রথমা প্রকাশনের ...

মুক্তিযুদ্ধের সমগ্রকে ছোঁয়া

বিজয়ের মাস

অপরাজেয়, অমিত শক্তির বাংলাদেশ

বিজয় দিবস আমাদের ইতিহাসের একটি রক্তচিহ্নিত দিন। ১৯৭১ সালের পঁচিশে মার্চে পাকিস্তানের শঠতাপূর্ণ ও পৈশাচিক আক্রমণের বিরুদ্ধে বাঙালি যে-প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল, নয় মাসের কম সময়ে বহু ত্যাগ ও তিতিক্ষায় ...

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে আত্মসমর্পণের দলিলে সই করেন পাকিস্তানি বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক লে. জেনারেল এ এ কে নিয়াজি (ডানে)। তাঁর পাশে বসা মিত্রবাহিনীর লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা। অরোরার ঠিক পেছনে নৌবাহিনীর সাদা ইউনিফর্ম পরা ভাইস অ্যাডমিরাল এন কৃষ্ণান l ছবি: সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন