সেক্টর ৪

৩০ নভেম্বর ১৯৭১

ডিসেম্বর খুব কঠিন মাস: ইন্দিরা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ৩০ নভেম্বর শান্তির নিদর্শন হিসেবে পাকিস্তানকে বাংলাদেশ থেকে সেনা ফিরিয়ে নিতে বলেন। তাঁর সাম্প্রতিক বিদেশ সফর নিয়ে সংসদে বিবৃতি দেওয়ার পর তা নিয়ে বিতর্ক শেষে ...

ডিসেম্বর খুব কঠিন মাস: ইন্দিরা

২২ নভেম্বর ১৯৭১

যশোর অভিমুখে মুক্তিবাহিনী

যশোরে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের চৌগাছায় ২২ নভেম্বর মুক্তিবাহিনী চৌগাছার বিরাট এলাকা মুক্ত করে যশোর শহরের দিকে এগোয়। পাকিস্তানি বিমান যশোরে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পেরিয়ে বয়রায় আসামাত্র ভারতীয় বিমানও ...

যশোর অভিমুখে মুক্তিবাহিনী

২০ নভেম্বর ১৯৭১

স্বাধীনতার জন্য আমৃত্যু লড়াই

নিউইয়র্ক টাইমস ২০ নভেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলে, পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে আমৃত্যু সংগ্রাম করে হলেও বাঙালিরা স্বাধীনতা চায়। পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন শহরে এবং গ্রামাঞ্চলে ঘুরে সামগ্রিকভাবে এই ...

স্বাধীনতার জন্য আমৃত্যু লড়াই

সেক্টর ৪

৯৭৫ নিয়মিত সৈন্য এবং ৯০০০ গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ৯৯৭৫ জন, সাব-সেক্টর ৬টি

সেক্টর ৪

২ নভেম্বর ১৯৭১

বাংলাদেশ নিয়ে জাতিসংঘে বিতর্ক

জাতিসংঘের দুটি কমিটিতে ২ নভেম্বর বাংলাদেশ নিয়ে বিতর্ক হয়। ভারত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সামাজিক, মানবিক ও সংস্কৃতিবিষয়ক তৃতীয় কমিটিতে পাকিস্তানের বাংলাদেশ নীতির তীব্র সমালোচনা করে। ভারত অভিযোগ করে, ...

বাংলাদেশ নিয়ে জাতিসংঘে বিতর্ক
বিজ্ঞাপন

২৬ অক্টোবর ১৯৭১

সোভিয়েত-কানাডা যুক্ত বিবৃতিতে বাংলাদেশ

সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধানমন্ত্রী আলেক্সি কোসিগিনের আট দিনের কানাডা সফর শেষে ২৬ অক্টোবর প্রকাশিত দুই দেশের যুক্ত বিবৃতিতে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিষয়ের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রসঙ্গও গুরুত্বের সঙ্গে স্থান পায়। ...

সোভিয়েত-কানাডা যুক্ত বিবৃতিতে বাংলাদেশ

২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১

মুক্তিযোদ্ধাদের চালনা বন্দরে অভিযান

মুক্তিবাহিনীর নৌ কমান্ডোরা ২৪ সেপ্টেম্বর চালনা বন্দরে মাইন বিস্ফোরণ ঘটিয়ে একটি বিদেশি জাহাজ ক্ষতিগ্রস্ত করেন। জাহাজটি যুক্তরাষ্ট্র থেকে খাদ্যশস্য নিয়ে এসেছিল।

মুক্তিযোদ্ধাদের চালনা বন্দরে অভিযান

চিত্তরঞ্জন দত্ত, বীর উত্তম

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালে ৪ নম্বর সেক্টর ছিল গুরুত্বপূর্ণ এক এলাকা। এই সেক্টরের অধিনায়ক ছিলেন চিত্তরঞ্জন দত্ত। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিরাট অংশ নিয়ে ছিল এই সেক্টর। অধীন এলাকাগুলো হলো সিলেট জেলার ...

চিত্তরঞ্জন দত্ত, বীর উত্তম

শামসুল হক, বীর বিক্রম

শামসুল হক ও তাঁর সহযোদ্ধারা রাতের অন্ধকারে নিঃশব্দে অবস্থান নিলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা অবস্থানের কাছে। মুক্তিযোদ্ধারা সংকেতের অপেক্ষায় আছেন। এ সময় হঠাত্ পাকিস্তানি সেনাদের আক্রমণ। ব্যাপক ...

শামসুল হক, বীর বিক্রম

মোহাম্মদ সাহাব উদ্দীন, বীর বিক্রম

১৯৭১ সালে মোহাম্মদ সাহাব উদ্দীনের বয়স ছিল ১৭ বা ১৮। স্কুলের ছাত্র ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে নিজেকে আর স্থির রাখতে পারেননি। বাড়িতে মা-বাবা ও কাউকে কিছু না বলে চলে যান ভারতে। যোগ দেন মুক্তিবাহিনীতে। ...

মোহাম্মদ সাহাব উদ্দীন, বীর বিক্রম

এ আর আজম চৌধুরী, বীর বিক্রম

সোনাবাড়িয়া সাতক্ষীরা জেলা সদর থেকে উত্তরে। কলারোয়া উপজেলার অন্তর্গত। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ১৮-২০ তারিখে এখানে ভয়াবহ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর নেতৃত্ব দেন এ আর আজম চৌধুরী। এ আর ...

এ আর আজম চৌধুরী, বীর বিক্রম

মাহবুবুর রব সাদী, বীর প্রতীক

১৯৭১ সালে মাহবুবুর রব সাদী শিক্ষার্থী ছিলেন। পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্ররাজনীতির সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তাতে যোগ দেন। প্রতিরোধযুদ্ধ শেষে ভারতে যান। মুক্তিযুদ্ধ আনুষ্ঠানিক রূপ পেলে তিনি ...

মাহবুবুর রব সাদী, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন

বজলু মিয়া, বীর প্রতীক

মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর চাঁদপুর মুক্ত হয়। এরপর মুক্তি ও মিত্রবাহিনীর সমন্বয়ে গড়া যৌথ বাহিনী রাজধানী ঢাকার দিকে অগ্রসর হতে থাকে। যৌথ বাহিনী মুদাফফরগঞ্জ-বরুড়া-দাউদকান্দি রুট ...

বজলু মিয়া, বীর প্রতীক

নূরউদ্দীন আহমেদ, বীর প্রতীক

শেষ রাত। নূরউদ্দীন আহমেদসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা নিঃশব্দ অবস্থান নিলেন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ক্যাম্পের ৫০-৬০ গজ দূরে। সময় গড়াতে লাগল। ভোর হচ্ছে। অধিনায়ক তাঁদের আক্রমণ শুরু করার সংকেত দিলেন। নৈঃশব্দ্যকে ...

নূরউদ্দীন আহমেদ, বীর প্রতীক

এ কে এম আতিকুল ইসলাম, বীর প্রতীক

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার অন্তর্গত লাতু রেলস্টেশন। অবস্থান ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। ১৯৭১ সালে এখানে পাকিস্তানি সেনারা ঘাঁটি করে। ১০ আগস্ট মুক্তিবাহিনী এ ঘাঁটিতে আক্রমণ চালায়।

এ কে এম আতিকুল ইসলাম, বীর প্রতীক
বিজ্ঞাপন