জয়পুরহাট

মাহতাব উদ্দিন

একাত্তরে শহীদ মাহতাব উদ্দিন ছিলেন বহুমুখী প্রতিভায় বিকশিত এক আলোকিত মানুষ। জয়পুরহাটের এই মানুষটি একাধারে ছিলেন কবি, লেখক, গীতিকার, সংগীতশিল্পী ও সংগঠক। ছিলেন রাজনীতিসচেতন।

মাহতাব উদ্দিন

গণকবরে চার ভাই

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে এক পরিবারের তিন সহোদরসহ মামাতো ভাইকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে একসাথে হত্যা করে গণকবর দেওয়া হয়। জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি নওদা (প্রয়াগপুর) গ্রামে একটি পরিবারে বর্বরোচিত এই হত্যাকাণ্ড ...

গণকবরে চার ভাই

মণিভূষণ চক্রবর্তী

গ্রামের এক বাড়িতে সালিস বৈঠক করছিলেন মণিভূষণ চক্রবর্তী। তিনি ছিলেন জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার বড়তারা ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য। এলাকায় ন্যায়বিচার ও সমাজকল্যাণকর কাজের জন্য খুব ...

মণিভূষণ চক্রবর্তী

ছমির উদ্দিন মণ্ডল

দিনটি ছিল একাত্তরের ৯ মে। ছমির উদ্দিন মণ্ডল কয়েকজন সহযোদ্ধাকে সঙ্গে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিতে ভারতের উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন। কিন্তু রাজাকাররা আগেই তা টের পেয়ে যায়। জয়পুরহাট থানার ভাদশা গ্রামে ...

ছমির উদ্দিন মণ্ডল

বীর মুক্তিযোদ্ধার গল্প

কিশোর ফজলুরের যুদ্ধে যাওয়া

নানা বাধা আর বিপত্তি পেরিয়ে ১৩ বছর বয়সী ফজলুর রহমান যখন মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে পৌঁছালেন, তখন সবাই অবাক। সবে অষ্টম শ্রেণিতে ওঠা কিশোর নিতে চান যুদ্ধের প্রশিক্ষণ। কিন্তু কম বয়সী এক ছেলেকে ...

১৯৭২ সালের জানুয়ারিতে বগুড়া স্টেডিয়ামে অস্ত্র সমর্পণের আগে সহযোদ্ধাদের সঙ্গে অস্ত্র হাতে কিশোর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান (উপরের সারিতে বা থেকে চতুর্থ)
বিজ্ঞাপন

আবদুল জব্বার

বগুড়ার খ্যাতনামা আইনজীবী ছিলেন আবদুল জব্বার। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি তাঁর পৈতৃক বাড়ি জয়পুরহাট জেলার (তখন বগুড়া জেলার মহকুমা) মল্লিকপুর গ্রামে চলে যান।

আবদুল জব্বার

মহসীন আলী দেওয়ান

মহসীন আলী দেওয়ান বগুড়াসহ উত্তরবঙ্গে শিক্ষাব্রতী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। একাত্তরে তিনি বগুড়া জেলার শেরপুর কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। ওই কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষও ছিলেন তিনি। পাকিস্তান সেনাবাহিনী এপ্রিলের ...

মহসীন আলী দেওয়ান

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ

বড় কর্তাদের কিছুই হয় না, ছোটরা দুদকের জালে

মুক্তিযোদ্ধা সনদ ভুয়া প্রমাণিত হওয়ার পর ছোট পদের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও সরকারের পাঁচ সচিবের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং তাঁদের স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার সুযোগ করে ...

বড় কর্তাদের কিছুই হয় না, ছোটরা দুদকের জালে

বিজয়ের মাস

সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আত্মসমর্পণ

ওদের পরনে শুধু খাকি পোশাকটাই ছিল। কোনো র্যাঙ্ক ব্যাজ ছিল না, কোমরে ছিল না বেল্ট। এমনকি পায়ে ছিল না ভারী বুট। বিমর্ষ দেখাচ্ছিল হানাদারদের। অথচ দুদিন আগেও ওদের বদমেজাজি হিংস্র চেহারা ছিল, কথায় কথায় ...

সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আত্মসমর্পণ
বিজ্ঞাপন