মুক্তিযুদ্ধ

অভিজ্ঞতা

ঢাকা দখলের অভিযান

৭ ডিসেম্বর আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চলে আসি এবং প্রতিরক্ষাব্যূহ রচনা করি। ভারতীয় বাহিনী এই সময়টাতে আশুগঞ্জে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। ১১ তারিখ পর্যন্ত আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও তার আশপাশে অবস্থান গ্রহণ করি। ...

মইনুল হোসেন চৌধুরী, ১৯৭১

‘রক্তস্নান’ চেয়েছিলেন কিসিঞ্জার?

প্রথম আলোর সংগ্রহ করা একটি মার্কিন দলিল একাত্তরের গণহত্যায় হেনরি কিসিঞ্জারের ভূমিকাকে নতুন করে নির্দিষ্টভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

‘রক্তস্নান’ চেয়েছিলেন কিসিঞ্জার?

‘১৯৭১: দ্য শিলিগুড়ি কনফারেন্স’

মুক্তিযুদ্ধের অনুদ্‌ঘাটিত এক দলিল

১৯৭১ সালের মার্চে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর কিছুদিনের মধ্যেই মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিদিনের খাবার, ওষুধ জোগাড়সহ বিভিন্ন ধরনের চাহিদা বাড়তে থাকে। একই সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং তা চালিয়ে ...

মুক্তিযুদ্ধের অনুদ্‌ঘাটিত এক দলিল

ইন্দিরা গান্ধীর যুক্তরাষ্ট্র সফর

কিসিঞ্জার পরে লিখেছিলেন, ইন্দিরা গান্ধী যে নিক্সনকে পছন্দ করেননি, তা সেটা তাঁর ‘শীতল অভিব্যক্তি’ দেখেই বোঝা যাচ্ছিল। কিসিঞ্জারের সহকারী স্যামুয়েল হসকিনসন দুই নেতার মধ্যকার উত্তেজনা ও পারস্পরিক ঘৃণা ...

হোয়াইট হাউসে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, ৪ নভেম্বর ১৯৭১

যে যুদ্ধ হতো না

পূর্ব ও পশ্চিমের সেনা কর্মকর্তাদের ভারতের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর প্রবল ইচ্ছা সম্পর্কে জানা যায়। ২২ নভেম্বর শিয়ালকোটের সেনাবাহিনী পরিদর্শনে গেলে ইয়াহিয়াকে ‘আল্লাহু আকবর’ ধ্বনিতে স্বাগত জানানো হয়। তিনি ...

টাঙ্গাইলে ভারতীয় ছত্রীসেনার অবতরণ, ডিসেম্বর ১৯৭১
বিজ্ঞাপন

১৯৭১

মাহিন অনিচ্ছাকৃতভাবে কাঁধ ঝাঁকাল, ঝোঝা গেল সেটা লায়লার বরকে খুশি করতেই। তিনি চেয়ারে বসলেন, আবারও খাওয়ায় মনোযোগী হলেন। লায়লা একভাবে মাহিনের দিকে তাকিয়ে থাকল কিন্তু মাহিন তার চোখে চোখ রাখল না।

১৯৭১

ভারত–সোভিয়েত চুক্তির পেছনে

ভারতের সেনাবাহিনী বাংলাদেশে সামরিক সহায়তা দিতে ঢুকে পড়ার বিষয়ে এর আগে মে মাসের দিকেই পরিকল্পনা করে রেখেছিল। তাদের পরিকল্পনা ছিল, তারা মধ্য নভেম্বরের আগে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করবে না। কারণ, ওই সময় ...

ভারত-সোভিয়েত মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষর করছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সরদার শরণ সিং ও সোভিয়েত পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এ গ্রোমিকো। ৯ আগস্ট ১৯৭১

বাংলাদেশের অভ্যুদয়: বিদেশি লেখকদের বিবেচনা

চন্দ্রশেখর দাশগুপ্তের ইন্ডিয়া অ্যান্ড দ্য বাংলাদেশ লিবারেশন ওয়ার একেবারে হালের গ্রন্থ, প্রকাশকাল ২০২১। বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে বাইরের জ্ঞানচর্চায় যে পরিবর্তনময়তা, সেটা বোঝা যাবে সিসোন ও রোজের ...

বাংলাদেশের অভ্যুদয়: বিদেশি লেখকদের বিবেচনা

মার্চ–ডিসেম্বর ১৯৭১

যুদ্ধ এবং বাংলাদেশের জন্ম

দ্বিতীয় প্রতীক ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। বেশির ভাগ আওয়ামী লীগ নেতার মতো শেখ মুজিবুর রহমান আত্মগোপনে যেতে রাজি হননি। কোনোভাবেই যেন শহীদের তকমা না জোটে, সেই চেষ্টা থেকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী শেখ মুজিবুর ...

একাত্তরে জলে–স্থলে সবখানেই ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের বিচরণ

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ

সেই ভাষণ আজও উদ্দীপ্ত করে

আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার চায়।—১৯৭১ সালের ৭ মার্চের পড়ন্ত বিকেলে অপ্রতিরোধ্য এই বজ্রকণ্ঠ ৫৬ হাজার বর্গমাইলজুড়ে দ্রোহের আগুন জ্বালিয়েছিল।

সেই ভাষণ আজও উদ্দীপ্ত করে

‘মৃত্যুই শ্রেয়’

বাংলাদেশে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী পরাজিত হওয়ার পর জার্মানির হামবুর্গ থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক সাময়িকী ডের স্পিগেল ছবিসহ তিন কলামব্যাপী একটি প্রতিবেদন ছাপে। মর্মস্পর্শী এই প্রতিবেদনের শিরোনাম ...

‘মৃত্যুই শ্রেয়’
বিজ্ঞাপন

শত্রুপক্ষ

পরিকল্পিত বিপর্যয়

আমাকে যে দুর্ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে, তাতে আমার কোনো হাত অথবা ইচ্ছা ছিল না। পশ্চিম পাকিস্তান রক্ষায় প্রেসিডেন্ট আমাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিলে আমি বিচলিত হয়ে পড়ি। তখন আমার সামনে দুটি পথ খোলা ছিল। ...

পরিকল্পিত বিপর্যয়

মিত্রপক্ষ

ঢাকায় আত্মসমর্পণের সময়

জেনারেল নিয়াজি তাঁর অফিসে আমাকে স্বাগত জানান। আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিষয়ের উপদেষ্টা মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী, মেজর জেনারেল জামশেদ, নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল শরিফ, বিমানবাহিনীর এয়ার ...

ঢাকায় আত্মসমর্পণের সময়

আত্মপক্ষ

বিজয়ের দিনে ঢাকায়

৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার ফলে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে পাকিস্তানের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মনোভাব আর গোপন ছিল না—প্রকাশিত হয়ে পড়ে। জ্যাক অ্যান্ডারসন এ বিষয়টি বিশ্বের সামনে উন্মোচন ...

বিজয়ের দিনে ঢাকায়
বিজ্ঞাপন