মঈদুল হাসান

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

জুলাইয়ে সেক্টর কমান্ডারদের সম্মেলনের প্রাক্কালে মুক্তিযুদ্ধের সাফল্য এবং কমান্ড ব্যবস্থার উন্নতিকল্পে মেজর খালেদ মোশাররফ বাদে অপর সেক্টর কমান্ডাররা একটি বিকল্প কমান্ড ব্যবস্থা গঠনের উদ্যোগ নেন। সবাই ...

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

জুন মাসে মাঠপর্যায়ে ভারত সরকার গঠিত কমিটির তদন্তে মুক্তিফৌজের কমান্ডারদের অভিমত জানার চেষ্টা করা হয়, ভারতীয় সেনাবাহিনী কি তাদের নিজেদের সামর্থ্যে সরাসরি আক্রমণ করে পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাভূত করতে ...

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

একাত্তরে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে ভারত সরকারের উচ্চপর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন মঈদুল হাসান। পরবর্তী সময়ে তিনি লিখেছেন মূলধারা ’৭১ এবং উপধারা ...

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

বিভিন্ন দেশে অবমুক্ত হওয়া মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র ঘেঁটে ও তাঁর নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে মঈদুল হাসান লিখছেন আরও একটি বই। তাঁর প্রকাশিতব্য সেই বইয়ের ত্রয়োদশ অধ্যায়ের প্রথম কিস্তি প্রকাশিত হলো আজ।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

কলকাতায় সোভিয়েত প্রতিনিধি গুরগিয়ানভের সঙ্গে ১৫ জুন অনানুষ্ঠানিক গোপন আলোচনা প্রথম দফা বৈঠকে শেষ হয়নি। সেই পরিতৃপ্তি নিয়ে আমি পরদিন সকাল সাতটায় প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদকে বিষয়টি সবিস্তার জানালাম।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

একাত্তরে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে ভারত সরকারের উচ্চপর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন মঈদুল হাসান। পরবর্তীকালে তিনি লিখেছেন মূলধারা ’৭১ এবং উপধারা একাত্তর, ...

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

একাত্তরে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে ভারত সরকারের উচ্চপর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন মঈদুল হাসান। পরবর্তীকালে তিনি লিখেছেন মূলধারা ’৭১ এবং উপধারা একাত্তর, ...

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

মধ্য-তিরিশের নুরুল কাদের ছিলেন পাবনা জেলার ডেপুটি কমিশনার (ডিসি)। ঢাকা শহরে পাকিস্তানি আক্রমণের খবর শোনা মাত্রই তিনি বিদ্রোহ করেন। তিনি পাবনা জেলা শহরকে মুক্ত করেন এবং পাবনা ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোতে ...

এস আর মীর্জা:১৯৭১ সালের মার্চে আমি লক্ষ করলাম, পূর্ব পাকিস্তানে আন্দোলন দানা বেঁধে উঠেছে। ২ মার্চ ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে বিমানবাহিনীর অফিসে গিয়ে আমি জানতে চেষ্টা করি কী হচ্ছে, কী হতে চলেছে। আমি ...

১৯৭১ সালের ৯ আগস্ট ভারত-সোভিয়েত মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার সপ্তাহকাল পরে, অচেনা এক ব্যক্তি এলেন কলকাতায় গোলপার্কের কাছে আমার অস্থায়ী আবাসে। মধ্যবয়েসী, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী, পরিষ্কার বাংলা ...