বিএনপি

বিএনপি, বাংলাদেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দলের একটি। বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টির সংক্ষিপ্ত রূপ বিএনপি নামেই পরিচিত এই দলটি। বাংলায় ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল’। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর এই দলটি প্রতিষ্ঠা করেন সাবেক সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।


১৯৭৬ সালে সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন হন। এরপর ১৯৭৭ সালে তাঁর শাসন বেসামরিক করার লক্ষ্যে ১৯ দফা কর্মসূচি প্রণয়ন করেন এবং তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করার লক্ষ্যে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগ দল) প্রতিষ্ঠা করেন। বিচারপতি আবদুস সাত্তার ছিলেন এ দলের সমন্বয়ক। পরবর্তী সময়ে ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর জাগ দল বিলুপ্ত করে বিএনপি প্রতিষ্ঠা করা হয়। জিয়াউর রহমান ছিলেন এ দলের চেয়ারম্যান। প্রতিষ্ঠাকালীন এ দলের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য ছিল ডান, বাম ও মধ্যপন্থীদের সমন্বয়। ১৯৭৯ সালে এ দল থেকে নির্বাচন করে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।


১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমান কিছু বিপথগামী সেনাসদস্যের হাতে নিহত হন। এর পর এই দলের সভাপতি নির্বাচিত হন বিচারপতি আবদুস সাত্তার। এইচ এম এরশাদের সামরিক শাসন চলাকালে ১৯৮৪ সালে বিএনপির চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া। এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা ছিল দলটির। এ সময় বিএনপির নেতৃত্বে সাতদলীয় জোট সক্রিয় ভূমিকা রাখে।
এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করে বিএনপি। এরপর ২০০১ সালের নির্বাচনেও বিএনপি জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। এর মধ্যে ১৯৯৬ সালে এই দলটি একতরফা বিতর্কিত নির্বাচন করে কিছু দিনের জন্য সরকার গঠন করেছিল।


১৯৯৬ এবং ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে ওই দুই মেয়াদে জাতীয় সংসদের বিরোধী দল ছিল বিএনপি।
আওয়ামী লীগের অধীনে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দম্পতির বড় ছেলে তারেক রহমান।  ২০০৯ সালে দলের পঞ্চম কাউন্সিলে তিনি বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। 

মুক্তিযোদ্ধা তালিকা নিয়ে আইনি জটিলতা

এবার ২৬ মার্চ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে না। আইনি জটিলতার কারণে আগের তালিকা থেকে কোনো মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ দেওয়া সম্ভব নয়। ফলে কবে নাগাদ এ তালিকা প্রকাশ করা হবে, তা সুনির্দিষ্টভাবে কেউ ...

মুক্তিযোদ্ধা তালিকা নিয়ে আইনি জটিলতা

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়

মুক্তিযোদ্ধা তালিকার শেষ কোথায়

নতুন সরকার এলেই মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা বড় হয়। ৪৭ বছরে ছয়বার মুক্তিযোদ্ধা তালিকা সংযোজন-বিয়োজন হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার বয়স, সংজ্ঞা ও মানদণ্ড পাল্টেছে ১১ বার। আওয়ামী লীগ সরকার ঢাকঢোল পিটিয়ে তালিকা ...

মুক্তিযোদ্ধা তালিকার শেষ কোথায়

বিএনপি ইতিহাস অস্বীকার করতে চায়: তথ্যমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, মুজিবনগর সরকারের অধীনে মাসে চার শ টাকার চাকুরে জিয়াউর রহমানের বিএনপি আজ ইতিহাসকে অস্বীকার করতে চায়।

বিএনপি ইতিহাস অস্বীকার করতে চায়: তথ্যমন্ত্রী

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খসড়ায় অসংগতি, পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত

মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতা সম্পর্কে অপপ্রচারে যাবজ্জীবন

ইলেকট্রনিক মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আদালত কর্তৃক মুক্তিযুদ্ধ-সংক্রান্ত মীমাংসিত কোনো বিষয় এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করলে বা এ ধরনের অপপ্রচারে মদদ ...

মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতা সম্পর্কে অপপ্রচারে যাবজ্জীবন

সংসদে প্রশ্নোত্তরে আইনমন্ত্রী

মুক্তিযুদ্ধ অবমাননায় শাস্তি দিতে আইন হচ্ছে

মুক্তিযুদ্ধের অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। গতকাল রোববার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে এ তথ্য জানান তিনি।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
বিজ্ঞাপন

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করলে আইনি ব্যবস্থা: হানিফ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের মতো মীমাংসিত বিষয় নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি কারও জন্যই সুফল বয়ে আনবে না। ভবিষ্যতে এ ধরনের বিতর্ক সৃষ্টিকারীদের ...

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ

লাল–সবুজ সঙ্গে নিয়ে উদ্যাপন

বিজয় উৎসবে মানুষের ঢল

বাড়িতে পতাকা, গাড়িতে পতাকা, দোকানপাট, অফিস-আদালত, এমনকি গালে-কপালেও পতাকা আঁকা। নগর, শহর, গ্রাম-সর্বত্র লাল-সবুজ সঙ্গে নিয়ে জাতি গতকাল বুধবার মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন করেছে।রাজধানী ঢাকায় বরাবরের মতো ...

বিজয় উৎসবে মানুষের ঢল

মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট

বড় প্র্রতিষ্ঠানগুলো ফাঁদে পড়েছে

মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের বড় প্রতিষ্ঠানগুলো মুখ থুবড়ে পড়েছে। অর্থসংকটে জর্জরিত ট্রাস্টের নিজের কিছু করার সামর্থ্য নেই। শুরু থেকেই নেই দক্ষ জনবল।গুলিস্তান কমপ্লেক্স নিয়ে ট্রাস্টের

বড় প্র্রতিষ্ঠানগুলো ফাঁদে পড়েছে
বিজ্ঞাপন