ঈশ্বরদীর নওশের আলী পেশায় চিকিৎসক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি ৯ নম্বর সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। সেখানে তিনি আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবা দিতেন। এ কারণে রাজাকাররা তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত ছিল।
স্বাধীনতাযুদ্ধের নয় মাস ধরে মুক্তিবাহিনীর অবিশ্রান্ত ছোট-বড় আক্রমণ এবং স্থানীয় জনসাধারণের সর্বাত্মক অসহযোগিতার ফলে হানাদার বাহিনী দুর্বল থেকে দুর্বলতর হয়ে পড়ছিল। চূড়ান্ত পরাজয় ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ প্রকৃত অর্থেই ছিল জনযুদ্ধ। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই–ই সর্বাত্মক এই যুদ্ধে শামিল হয়েছিল সমানভাবে। ২৫ মার্চের কালরাতের পর পাকিস্তানি সৈন্যরা যখন পুরো বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ নিতে ...
পাবনার ঈশ্বরদীতে পাঁচটি স্থানে ঘাঁটি গেড়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী। ১৬ ডিসেম্বরের পর স্থানীয় লোকজন ও মুক্তিযোদ্ধাদের ভয়ে পাকিস্তানিরা সেই ঘাঁটিগুলোতে কার্যত অবরুদ্ধ ছিল। পাঁচ দিন পর ২১ ডিসেম্বর ...