‘1971 stands for justice and fair play in human relations.
It abhors racism, intolerance, dehumanization, discrimination
and communalism that the occupation force represented.’
—Dr Abdul Momen
Professor of History, Boston University
স্বাধীনতা-প্রসবিনী প্রকৃতির এই অগ্নিঝরা মার্চে
বাংলাদেশের স্বাধীনতার মর্মবাণীকে
পুনর্বার প্রশ্নবিদ্ধ ক’রে
মধুপুর ছেড়ে মৃত্যুবিষপুরে চলে গেলেন চলেশ।
মৃত্যুর আগে আমরা কখনও শুনিনি তাঁর নাম।
কে এই চলেশ রিছিল? আপনি কে হে?—
আপনাকে হত্যা করেছে যারা, ধরিত্রী কতটা স্নেহে
তাহাদের পক্ষে দাঁড়ায়, তাই এখন দেখার বিষয়।
মানুষের হাতে নির্বিচার হত্যার অধিকার,
জানি মৃত্যু আনিবে নির্মম দেবতার।
আদিবাসী গারো, রফিক আজাদের চুনিয়ার কাছে
মধুপুরে ছিলো যাঁর শতাব্দী-প্রাচীন বসতি;
তাঁকে বিদ্রোহের শাস্তি দিলো অসতী সময়।
আর বীর-প্রসবিনী মার্চের অগ্নিতে মুখাগ্নি ক’রে
বাংলার কবি তাঁকে দিলো তাঁর প্রাপ্য পুরস্কার।
সূত্র: ২৬ মার্চ ২০০৭ প্রথম আলোর "স্বাধীনতা দিবস" বিশেষ সংখ্যায় প্রকাশিত