বিজয়ের মাস

বিজয়ের ডিসেম্বর দেশে দেশে

আজকের আধুনিক, গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ তাইওয়ানের ভিত্তি ১৯৪৬ সালের ২৫ ডিসেম্বরেই রচিত হয়েছিল, চীনের সংবিধান গৃহীত হওয়ার মধ্য দিয়ে।

বিজয়ের ডিসেম্বর দেশে দেশে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিরোশিমা ও নাগাসাকির ধ্বংসলীলার পর জাপান ছিল এক মৃত্যুপুরী। কিন্তু সেই ছাইভস্ম থেকেই ফিনিক্স পাখির মতো জেগে ওঠে দেশটি।

বিজয়ের ডিসেম্বর দেশে দেশে

হাঙ্গেরির ক্যালেন্ডারে আনুষ্ঠানিক জাতীয় দিবস বা বিপ্লব দিবস ভিন্ন তারিখে পালিত হয়, কিন্তু ডিসেম্বর মাস তাদের ইতিহাসে মুক্তির এক সন্ধিক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত।

বিজয়ের ডিসেম্বর দেশে দেশে

১৫২১ সালে ফিলিপাইনের মাকতান দ্বীপের সর্দার ল্যাপু-ল্যাপু স্প্যানিশ ঔপনিবেশিক শক্তির কাছে মাথা নত করতে অস্বীকার করেন। তাঁর কৌশলী আক্রমণে ম্যাগেলান নিহত হন ও তার বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়।

বিজয়ের ডিসেম্বর দেশে দেশে

ম্যাকাওয়ের এই বিজয় ছিল কূটনীতির বিজয়। ‘এক দেশ, দুই নীতি’ ব্যবস্থার আওতায় ম্যাকাও তার নিজস্ব আইনি ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বজায় রাখার অধিকার পায়।

বিজয়ের ডিসেম্বর দেশে দেশে

১৯৫৬ সালে মিসরীয়দের প্রতিরোধে ব্রিটিশ ও ফরাসি সেনাদের সুয়েজ খাল এলাকা ছেড়ে যাওয়া ছিল আধুনিক আরব জাতীয়তাবাদের এক বড় উত্থান।

মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষী

এক সকালে জাউ খেতে বসলাম আমরা। তখনই শুনি, পাকিস্তানি মিলিটারি এসেছে। জাউয়ের প্লেট ফেলে কেউ ছুটে গেলাম পাটখেতে, কেউ পানিতে কিংবা জঙ্গলে।

বিজয়ের ডিসেম্বর দেশে দেশে

নাইজারের পূর্ণ স্বাধীনতা আসে ১৯৬১ সালে। তবে তার ভিত রচনা করে দেয় ১৯৬৫ সালে স্বায়ত্তশাসন অর্জন।

মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষী

আমরা আটজন সুন্দরবনের দিকে রওনা হয়েছিলাম কাঠ কাটার জন্য। নৌকায় করে কিছু দূর যাওয়ার পর স্থানীয় লোকজন জানাল, আজ এখানে যুদ্ধ হতে পারে।

বিজয়ের ডিসেম্বর দেশে দেশে

বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভুটানের এই দিনটি বিশেষ আবেগের। কারণ, ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ ছিল এই ভুটান।

পিটার আর কানের দিনপঞ্জি

দুজন বাঙালি দৌড়াতে দৌড়াতে জেনারেল রাও ফরমান আলীর সঙ্গে ধাক্কা খেল, ওই অবস্থাতেই ফরমান বিড়বিড় করে বললেন, ‘দেখছেন, আমরা সবখানেই প্রহৃত হলাম।’

মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষী

বাবার সঙ্গে আমিও কাঁপা কাঁপা গলায় কালেমা তাইয়েবা পড়তে লাগলাম। পাশেই ছিল নারকেলগাছ। পাকিস্তানি সেনারা বাবাকে বলল, ‘ডাব পাড়ো।’

মুক্তিযুদ্ধের সময় লেখা শামসুর রাহমানের কবিতাগুলো পরবর্তী সময়ে বন্দীশিবির থেকে এবং ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাঁটা কাব্যগ্রন্থ দুটিতে প্রকাশিত হয়েছে।

বিজয়ের পথ—১৬

ঢাকায় তখন পাকিস্তানি সেনাকর্তারা ফুটো বেলুনের মতো চুপসে গেছে। তাদের মধ্যে বিরাজ করছিল গভীর উদ্বেগ আর সমন্বয়হীনতা।

বিজয়ের ডিসেম্বর দেশে দেশে

ডিসেম্বর মাসের ১৬ তারিখ। ক্যালেন্ডারের পাতায় এই একটি দিন কেবল তারিখ নয়, এটি আমাদের অস্তিত্বের অহংকার, আত্মপরিচয়ের চূড়ান্ত দলিল।