বিজয় দিবস-১৬ ডিসেম্বর
শকুন ও কোকিলের কাহিনী
প্রবহমান নদীতীরে একটি নয়নাভিরাম
বৃক্ষ নানাজনের হিংসার পাত্র হয়ে
মেরুদণ্ড সোজা রেখে দাঁড়িয়ে ছিলো। গাছটিতে
এক ঝাঁক কোকিল মহানন্দে করতো বাস।
ওদের গানের সুরে পার্শ্ববর্তী নদীর ঢেউ
উঠতো নেচে প্রায়শই। সহসা
একদিন কোত্থেকে ক’টি শকুন উড়ে এসে
জুড়ে বসে উত্পাতে উঠলো মেতে। কোকিলেরা ভড়কে যায়।
মারমুখো শকুনদের হামলায় সবুজ গাছের নিচে
বয়ে যায় রক্তিম স্রোত, অনেক
কোকিলের লাশে ছেয়ে যায় ভেজা মাটি। তবে কি
বৃক্ষচূড়ায় কায়েম হলো শকুনের কর্তৃত্ব?
তিন-চারবার সূর্য আকাশ থেকে উধাও
হওয়ার পর কোকিলের ঝাঁক গান গাইতে
শুরু করে নতুন প্রেরণায়। ওদের ডানা আর ঠোঁটের
ঝাপটায় শকুনেরা জখম-কলঙ্কিত
পাখা আর মাথা নিয়ে পড়ি মরি করে পালালো
দূরে অন্য কোনোখানে। কোকিলের গানে নাচে প্রফুল্ল নদী।
১৪/১২/২০০৪
সূত্র: ১৬ ডিসেম্বর, ২০০৪ সালের বিশেষ সংখ্যায় প্রকাশিত
Also Read
-
যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার পরিধি বাড়ছে, তালিকায় থাকতে পারে ৩০টির বেশি দেশ
-
বিশ্বকাপের ড্র : আসতে শুরু করেছেন অতিথিরা, চলে এসেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পও
-
চোখের সামনে সঙ্গীদের মেরে আমাদের ভয় দেখাত
-
খালেদা জিয়ার জন্য জার্মানির প্রতিষ্ঠান থেকে ভাড়া করে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাচ্ছে কাতার
-
জাতীয় চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে বেরিয়ে গেল সিংহী, দুই ঘণ্টা পরে নিয়ন্ত্রণে