মুক্তিবাহিনী

বাংলাদেশ বাহিনীর সংগঠন

সর্বাধিনায়ক

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

সর্বাধিনায়ক: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ মার্চ ১৯২০ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫)

প্রতিরক্ষামন্ত্রী

তাজউদ্দীন আহমদ

প্রতিরক্ষামন্ত্রী: তাজউদ্দীন আহমদ (২৩ জুলাই ১৯২৫ - ৩ নভেম্বর ১৯৭৫)

প্রধান সেনাপতি

কনে৴ল (পরে জেনারেল) মুহম্মদ আতাউল গনি ওসমানী

প্রধান সেনাপতি: কর্নেল (জেনারেল) মুহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী (১ নভেম্বর ১৯১৮ - ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪)

এস ফোর্স

মেজর (পরে মেজর জেনারেল) কে এম সফিউল্লাহ বীর উত্তম।

দ্বিতীয় ও একাদশ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট

মেজর কে এম সফিউল্লাহ, বীর উত্তম

জেড ফোর্স

মেজর (পরে লেফটেন্যান্ট জেনারেল) জিয়াউর রহমান বীর উত্তম।

প্রথম, তৃতীয়, অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এবং রওশন আরা ব্যাটারি (গোলন্দাজ)

জেড ফোর্স: মেজর (পরে লে. জেনারেল) জিয়াউর রহমান, বীর উত্তম (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ - ৩০ মে ১৯৮১)

কে ফোর্স

মেজর (পরে মেজর জেনারেল) খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম।

চতুর্থ, নবম, দশম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এবং মুজিব ব্যাটারি (গোলন্দাজ)

মেজর খালেদ মোশাররফ, বীর উত্তম

১ নম্বর সেক্টর

সাব–সেক্টর ৫টি। ২ হাজার ১০০ নিয়মিত সেনা এবং ২০ হাজার গণবাহিনীর যোদ্ধা। মোট ২২ হাজার ১০০ জন।

সেক্টর অধিনায়ক: জিয়াউর রহমান (১০ জুন পর্যন্ত)। ক্যাপ্টেন (পরে মেজর) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম

মেজর রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম

২ নম্বর সেক্টর

সাব–সেক্টর ৬টি। ৪ হাজার নিয়মিত সেনা এবং ৩০ হাজার গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ৩৪ হাজার জন)।

সেক্টর অধিনায়ক: খালেদ মোশাররফ (২১ অক্টোবর পর্যন্ত) ও মেজর (পরে লেফটেন্যান্ট কর্নেল) এ টি এম হায়দার বীর উত্তম

এ টি এম হায়দার, বীর উত্তম

৩ নম্বর সেক্টর

সাব–সেক্টর ৭টি। ৬ হাজার ৬৯৩ নিয়মিত সেনা এবং ২৫ হাজার গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ৩১ হাজার ৬৯৩ জন।

সেক্টর অধিনায়ক: কে এম সফিউল্লাহ (৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত)

মেজর (পরে ব্রিগেডিয়ার) এ এন এম নূরুজ্জামান বীর উত্তম

মেজর (পরে ব্রি. জেনারেল) এ এন এম নূরুজ্জামান, বীর উত্তম

৪ নম্বর সেক্টর

সাব–সেক্টর ৬টি। ৯৭৫ নিয়মিত সেনা এবং ৯ হাজার গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ৯ হাজার ৯৭৫ জন।

সেক্টর অধিনায়ক: মেজর (পরে মেজর জেনারেল) চিত্তরঞ্জন দত্ত বীর উত্তম।

মেজর (পরে মে. জেনারেল) চিত্ত রঞ্জন দত্ত, বীর উত্তম

৫ নম্বর সেক্টর

সাব–সেক্টর ৬টি। ১ হাজার ৯৩৬ নিয়মিত সেনা এবং ৯ হাজার গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ১০ হাজার ৯৩৬ জন।

সেক্টর অধিনায়ক: মেজর (পরে লেফটেন্যান্ট জেনারেল) মীর শওকত আলী বীর উত্তম।

মীর শওকত আলী, বীর উত্তম

৬ নম্বর সেক্টর

সাব–সেক্টর ৫টি। ২ হাজার ৩১০ নিয়মিত সেনা এবং ১১ হাজার গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ১৩ হাজার ৩১০ জন।

সেক্টর অধিনায়ক: উইং কমান্ডার (পরে এয়ার ভাইস মার্শাল) এম কে বাশার বীর উত্তম।

ইউং কমান্ডার (এয়ার ভাইস মার্সাল) এম কে বাশার, বীর উত্তম

৭ নম্বর সেক্টর

সাব–সেক্টর ৯টি। ২ হাজার ৩১০ নিয়মিত সেনা এবং ১২ হাজার ৫০০ গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ১৪ হাজার ৮১০ জন।

সেক্টর অধিনায়ক: মেজর নাজমুল হক (জুলাই পর্যন্ত)। মেজর (পরে লেফটেন্যান্ট কর্নেল) কাজী নূর-উজ-জামান, বীর উত্তম

মেজর নাজমুল হক
মেজর (পরে লেফটেন্যান্ট কর্নেল) কাজী নূর-উজ-জামান, বীর উত্তম

৮ নম্বর সেক্টর

সাব-সেক্টর ৭টি। ৩ হাজার ৩১১ নিয়মিত সেনা এবং ৮ হাজার গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ১১ হাজার ৩১১ জন।

সেক্টর অধিনায়ক: মেজর (পরে লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরী (১৫ আগস্ট পর্যন্ত) ও মেজর (পরে মেজর জেনারেল) এম আবুল মঞ্জুর বীর উত্তম

আবু ওসমান চৌধুরী
এম আবুল মঞ্জুর, বীর উত্তম

৯ নম্বর সেক্টর

সাব–সেক্টর ৩টি। ৩ হাজার ৩১১ নিয়মিত সেনা এবং ৮ হাজার গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ১১ হাজার ৩১১ জন।

সেক্টর অধিনায়ক: মেজর এম এ জলিল

মেজর এম এ জলিল

১০ নম্বর সেক্টর

১৭ জন নিয়মিত সেনা এবং ৫০০ গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ৫১৭ জন নৌ-কমান্ডো) প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানীর সরাসরি নিয়ন্ত্রণাধীন বিশেষ বাহিনী।

১১ নম্বর সেক্টর

সাব–সেক্টর ৭টি। ২ হাজার ৩১০ নিয়মিত সৈন্য এবং ২৫ হাজার গণবাহিনীর যোদ্ধা, মোট ২৭ হাজার ৩১০ জন।

সেক্টর অধিনায়ক: মেজর (পরে লেফটেন্যান্ট কর্নেল) আবু তাহের, বীর উত্তম (১৪ নভেম্বর পর্যন্ত) ও ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট (পরে উইং কমান্ডার) এম হামিদুল্লাহ খান বীর প্রতীক, (১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত)

কর্নেল আবু তাহের, বীর উত্তম
ফ্লাইট লেফট্যান্যান্ট (পরে উইং কমান্ডার) এম হামিদুল্লাহ খান, বীর প্রতীক

সূত্র: বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ সেক্টরভিত্তিক ইতিহাস, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়